মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
লাগাতার দূষণে জেরবার করলা। বিপন্ন নদীর বিভিন্ন প্রজাতির মাছ। তখন নতুন বিপদ, নিষিদ্ধ এই ট্র্যাপ জাল। অভিযোগ, দিনবাজার থেকে টিবি হাসপাতাল পাড়া পর্যন্ত করলা নদীতে কিছুদিন ধরেই চলছে এই ট্র্যাপ জাল ফেলে ছোট ছোট চুনো মাছ ধরা। প্রকৃতিপ্রেমী জলপাইগুড়ির দুই সদস্য দীপাঞ্জন বক্সি, জয়ন্ত কর বলেন, এধরনের নিষিদ্ধ জাল ব্যবহার করলে নদীর বিভিন্ন প্রজাতির মাছের বংশবিস্তার স্তব্ধ হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কারণ চুনো অবস্থায় মাছ ধরা পড়ে যায় ওই বিশেষ জালে। নদী দূষণের পাশাপাশি এধরনের জালের জন্য আরও বিপন্ন হবে বাইন, পয়া, পুঁটি, বোয়াল, আর, পাবদার মতো নদীয়ালি মাছের প্রজাতিগুলি।
জলপাইগুড়ি সদরের বিডিও মিহির কর্মকার বলেন, শুক্রবার কয়েকজন পরিবেশপ্রেমী সংগঠনের নজরে আসে বিষয়টি। তাদের উদ্যোগেই প্রথমে কয়েকটি নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার হয়। খবর পেয়ে সদর ব্লকের ফিশারি এক্সটেনশন অফিসার সত্যজিৎ দাস নৌকায় চেপে নদী পরিদর্শন করেন। আমরাও আসি। শেষ পর্যন্ত উদ্ধার হয় নদীর তলায় বিছানো ২০টির বেশি ট্যাপ জাল ও একটি নৌকা। ঘটনার পর আমরা ঠিক করেছি, নদীতে নিষিদ্ধ জাল ব্যবহারকারীদের কার্যকলাপের উপর নজরদারি চালানো হবে। প্রয়োজন হলে নৌকা নিয়ে টহল দেওয়া হবে। যাতে করলায় চুনো মাছের চোরাশিকার না হয়।