গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
প্রাথমিক তদন্তে পুলিস জেনেছে, শারীরিক গঠন অনুযায়ী পুরুষ হলেও নারী হয়ে ওঠার জন্য মানসিকভাবে প্রস্তুত ছিলেন তমোঘ্ন। সেই মোতাবেক চিকিৎসকের সঙ্গে কথাও বলেছিলেন তিনি। তবে লিঙ্গ পরিবর্তনের প্রস্তাবে বাবা-মায়ের অনুমতি মেলেনি। তমোঘ্ন থেকে ‘তপসিদ্ধা’ হয়ে উঠতে চেয়েছিলেন তিনি। এমনটাই জানিয়েছেন তাঁর পরিবার ও প্রতিবেশীরা। যুবকের ফেসবুক প্রোফাইলে যে নাম সেভ করা আছে, তা হল ‘তমোঘ্ন তপসিদ্ধা’।
শিলিগুড়ির বাসিন্দা তমোঘ্ন। বাবা-মা দু’জনেই থাকেন সেখানে। ছোট থেকেই তমোঘ্নর গানের গলা চমৎকার। বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নৃত্যে স্নাতক পাশ করেন তিনি। এরপর চলে আসেন যাদবপুরে। সেখানে একটি ফ্ল্যাট ভাড়া নিয়ে থাকতে শুরু করেন। ভাড়ার টাকা আসত শিলিগুড়ি থেকেই। যাদবপুরের বাড়িওয়ালা রীনা সিংহ রায়ের একটি ফ্ল্যাট রয়েছে রিজেন্ট পার্ক থানা এলাকায়। বছর তিনেক আগে সেটি কেনেন তমোঘ্ন। লালবাজার সূত্রে খবর, সবদিক খোলা রেখেই তদন্ত করা হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে মনে করা হচ্ছে, অত্যধিক মদ্যপানের জেরেই সম্ভবত মৃত্যু হয়েছে তমোঘ্নর। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট না আসা পর্যন্ত কিছুই স্পষ্টভাবে বলা সম্ভব নয়।