গৃহে শুভকর্মের আয়োজনে ব্যস্ততা। বন্ধুসঙ্গ ও সাহিত্যচর্চায় মানসিক প্রফুল্লতা। উপার্জন বাড়বে। ... বিশদ
উদ্ধার হওয়া ওই ব্যবসায়ীর নাম শশীকান্ত পান্ডে (৪৬)। পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বুধবার দুপুরে উত্তরপ্রদেশের ওই ব্যবসায়ী ব্যবসার জন্য আট মাইল বাগানে আম দেখতে আসেন। তখন অভিযুক্তরা অতীতের বকেয়া নিয়ে ব্যবসায়ীকে একাধিক প্রশ্ন করেন। উত্তরপ্রদেশের ব্যবসায়ীর অভিযোগ, তাঁকে ওই এলাকা থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে জঙ্গলে দীর্ঘক্ষণ আটকে রাখে ধৃতরা। তবে অভিযুক্তদের আত্মীয়রা বিষয়টি অস্বীকার করছেন।
মূল অভিযুক্ত হেফাজউদ্দিনের আত্মীয় জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ১০০ শতাংশ মিথ্যা অভিযোগ। গত বছর উত্তরপ্রদেশের ওই ব্যবসায়ী হেফাজউদ্দিনের কাছ থেকে আম নিয়ে টাকা দেননি। এদিন অন্য এলাকায় আম কিনতে গেলে হেফাজউদ্দিন জানতে পারেন। বকেয়া নিয়ে এক জায়গায় বসে তাঁরা আলোচনা করেছেন। আমি পরে যোগ দিয়েছি। ওই আলোচনায় উত্তরপ্রদেশের ব্যবসায়ী দাবি করেছেন, টাকা ব্যাঙ্কের মাধ্যমে দিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু আমার আত্মীয় পায়নি। পরদিন বাইরের রাজ্যের ব্যক্তি ব্যাঙ্কের পাস বই পাঠানোর কথা বলেছিল। তারপর পুলিস আচমকা কিডন্যাপ কেস বলে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে। আমরা পাল্টা অভিযোগ করব।
মালদহ থানার এক পুলিস আধিকারিক বলেন, আমাদের কাছে অভিযোগ আসে উত্তরপ্রদেশের এক ব্যক্তিকে অপহরণ করা হয়েছে। রাতেই ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে খোঁজা হয়। মোবাইল ফোনের লোকেশন ট্র্যাক করে ব্যবসায়ীকে উদ্ধার করা হয়েছে। দু’জনকে গ্রেপ্তার করে তদন্ত শুরু হয়েছে।