প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
এছাড়াও পানিঘাটা রেঞ্জের অধীনে পানিঘাটায় একটি ইকো ট্যুরিজম স্পট চালুর প্রক্রিয়া চলছে। সেখানে বালাসন নদীর পাশে বসার ব্যবস্থা করা হবে। বাগডোগরা রেঞ্জ ও কার্শিয়াং রেঞ্জের এব্রোরিতাম ও ডাউহিল ইকো পার্কে ক্যাম্পিং ও ট্রেকিং চালু হয়েছে। দুই ক্যাম্পে ১০ জন করে থাকতে পারছেন। উভয় রেঞ্জে দু’টি ট্রেকিং ও ক্যাম্প পরিষেবা রাখা হয়েছে। প্রতি টেন্টের জন্য ৩০০ টাকা ধার্য হয়েছে। পরিষেবা দেওয়ার জন্য সোশ্যাল সাইটে পেজ খুলেছে বনবিভাগ। কার্শিয়াংয়ের চিমনি ইকো ট্যুরিজম পার্কের ফেন্সিং ও টয়লেট সংস্কারের কাজ হয়েছে। ঘোষপুকুরের দুলালি পার্কের পরিকাঠামো সংস্কার, সেলফি পয়েন্ট, সৌন্দর্যায়নের কাজ চলছে। একইসঙ্গে বামনপোখরি রেঞ্জের মিরিকে ফুগড়িতে অ্যাডভেঞ্চার ইকো ট্যুরিজম সেন্টার খোলার পরিকল্পনা রয়েছে। তাতে ট্রেকিং, ট্রি হাউসের ব্যবস্থা করা হবে। শিলিগুড়ির অদূরে সেভক রেঞ্জের কানডুং বনবস্তিতেও ক্যাম্পের কাজ চলছে। কার্শিয়াংয়ের ডিএফও দেবেশ পান্ডে বলেন, প্রতিটি ক্যাম্প ও ইকো ট্যুরিজম স্পট পরিচালনার জন্য বনবিভাগের নিয়ন্ত্রণে জেএফএমসি রয়েছে। এতে পার্কিং ও এন্ট্রি ফি থেকে যে আয় হয়, তার ২৫ শতাংশ ভাগ পায় জেএফএমসি। যাঁরা স্টল নিয়ে বসে বেচাকেনা করেন, তাঁদের যে মুনাফা হয় তা পুরোটাই তাঁর। এতে বনবস্তি ও জঙ্গল লাগোয়া মানুষের কর্মসংস্থান হচ্ছে। ক্যাম্পিং ও ট্রেকিংয়ের জন্য স্কুলকে আমন্ত্রণ করা হচ্ছে। পড়ুয়াদের বিশেষ ছাড় দেওয়া হবে।