প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
বিশেষজ্ঞরা জানাচ্ছেন, চলতি বছরের নিরিখে এই ঝড়টিকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সব থেকে বিধ্বংসী ঝড় হিসেবে ধরা যেতে পারে। ফিলিপিন্সের প্রেসিডেন্ট ফার্দিনান্দ মার্কোস জানান, এই ধ্বংসযজ্ঞে আটকে পড়া মানুষদের যত দ্রুত সম্ভব নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। তবে এখনও বহু এলাকা বন্যা কবলিত হওয়ায় ত্রাণ পৌঁছতে দেরি হচ্ছে। বেসরকারি সূত্রের হিসেবে ঝড়ের জেরে বন্যা ও ভূমিধসে এখন পর্যন্ত মৃতের সংখ্যা ১৩০ পার করে গিয়েছে। নিখোঁজ বহু। ফিলিপিন্সের সরকারি তথ্য মতে, ঝড়ের গতিপথে প্রায় ৫ মিলিয়ন লোকের পড়ার সম্ভাবনা ছিল। কিন্তু বহু মানুষকে অন্যত্র, নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে যাওয়ায় বড় আকারের ক্ষয়ক্ষতি থেকে রক্ষা পাওয়া গিয়েছে। যদিও শতাধিক মৃত্যু ইতিমধ্যেই হয়েছে। তবে ঝড়ের অভিমুখ পরিবর্তন না হলে আরও বেশি মানুষের মৃত্যু হত। পাশাপাশি ভিয়েতনামও এর কবলে পড়তে পারত বলে আশঙ্কা প্রকাশ করছেন আবহাওয়াবিদরা।