প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
মার্কিন সংবাদ মাধ্যমের রিপোর্ট অনুযায়ী, হ্যারিসকে সমর্থন জানিয়ে লেখা এই খোলা চিঠিতে স্বাক্ষর রয়েছে মোট ৮২ জন নোবেলজয়ীর। পদ্যার্থবিদ্যা, চিকিৎসা বিজ্ঞান, রসায়ন ও অর্থনীতি— এই চার ক্ষেত্রেই নোবেল পুরস্কার প্রাপক রয়েছেন তাঁদের মধ্যে। চিঠিতে স্বাক্ষরকারী সব গবেষকই মার্কিন নাগরিক। তাঁদের দাবি, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি এবং আমেরিকার ভবিষ্যতের প্রশ্নে এবারের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনই সম্ভবত সর্বকালের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভোট। কারণ, গত দুই শতাব্দী ধরে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উন্নতির মাধ্যমে জীবনধারণের মানে প্রভূত উন্নতি এসেছে। কিন্তু ট্রাম্প ফের ক্ষমতায় এলে সেই অগ্রগতি বিপদের মুখে পড়বে। আর সেই সূত্রেই এবারের নির্বাচনে কমলা হ্যারিসকে সমর্থনের পক্ষপাতী তাঁরা। এর আগে বৃহস্পতিবার আরও একটি খোলা চিঠি সামনে এসেছিল। সেই পৃথক চিঠিতে হ্যারিসের প্রতি সমর্থন জানিয়ে স্বাক্ষর ছিল অর্থনীতিতে নোবেলজয়ী ২৩ গবেষকের। ট্রাম্পের বিরোধিতা করে তাঁরা প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন পরিচালিত বর্তমান ডেমোক্র্যাট সরকারের আর্থিক নীতিকে সমর্থন জানিয়েছিলেন। আর তার একদিনের মধ্যে চারটি ক্ষেত্রেই নোবেলজয়ী মোট ৮২ জন বিজ্ঞানী হ্যারিসের পক্ষে দাঁড়ালেন। সেই তালিকায় রয়েছেন চলতি মাসে নোবেলজয়ী মলিকিউলার বায়োলজিস্ট গ্যারি রুভকুন, রসায়নবিদ ডেভিড বাকের, পদার্থবিদ জন হোপফিল্ড ও অর্থনীতিবিদ ডারোন অ্যাসমোগলু।
নোবেলজয়ীরা একযোগে হ্যারিসের সমর্থনে এগিয়ে এলেও নয়া সমীক্ষা কিন্তু ডেমোক্র্যাট প্রার্থীর পক্ষে কথা বলছে না। আমেরিকাজুড়ে চালানো দ্য ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের ওই সমীক্ষা বলছে, বর্তমানে ডোনাল্ড ট্রাম্প দুই পার্সেন্টেজ পয়েন্টে এগিয়ে গিয়েছেন কমলা হ্যারিসের থেকে। রিপাবলিকান প্রার্থী ট্রাম্পের ঝুলিয়ে গিয়েছে ৪৭ শতাংশ মতামতদাতার সমর্থন। কমলা হ্যারিসের পাশে দাঁড়িয়েছেন ৪৫ শতাংশ মানুষ। একইভাবে সিএনবিসি অল-আমেরিকা ইকনমিক সার্ভে বলছে, ট্রাম্পের পাশে রয়েছে ৪৮ শতাংশ মানুষ। হ্যারিসকে সমর্থন করছেন ৪৬ শতাংশ।