প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
গতকাল, বুধবার লিবেরাল পার্টির সাংসদরা বৈঠক করেন। দলের ২৪ জন সাংসদ প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে জাস্টিন ট্রুডোর ইস্তফার দাবির সপক্ষে সইও করেছেন। গতকালের বৈঠকে সাংসদরা একাধিক নথিও পেশ করেন। যেখানে ট্রুডোর ইস্তফার দাবি যুক্তিযুক্ত বলেই ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে। তিন ঘণ্টা ধরে এই বিষয়টি নিয়ে বৈঠক চলে। তাতে লিবেরাল পার্টির সিংহভাগ সাংসদরা ট্রুডোর ইস্তফার দাবি জানিয়েছেন। তবে কয়েকজন সাংসদ ওই দাবির সঙ্গে সহমত পোষণ করেননি। তাঁরা ট্রুডোর পাশেই দাঁড়িয়েছেন। আগামী বছরের অক্টোবরে কানাডায় নির্বাচন রয়েছে। তার আগেই দলেরই সাংসদদের দেওয়া ২৮ অক্টোবরের ডেডলাইন অনুযায়ী কী প্রধানমন্ত্রীর পদ ছাড়বেন ট্রুডো? সেটাই এখন প্রশ্ন। ওই তারিখের মধ্যে যদি প্রধানমন্ত্রীর পদ ট্রুডো না ছাড়েন তাহলে তাঁর দলের সাংসদরা কী করবেন? এই বিষয়ে অবশ্য কোনও বক্তব্য রাখতে দেখা যায়নি লিবারেল পার্টির বিক্ষুব্ধ সাংসদদের। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ট্রুডোর বিরুদ্ধে আগেই ক্ষোভ জমেছিল দলের সাংসদদের মধ্যে। বর্তমানে তাঁর অতিরিক্ত ভারত বিরোধিতা সেই ক্ষোভকে বাড়িয়ে তুলেছে।