প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, ব্যাঙ্ক অব ইংল্যান্ডের ভল্টে রাখা ছিল ভারতের ওই বিপুল সোনা। সেগুলি স্থানান্তরের খবর যাতে কাকপক্ষীও জানতে না পারে, তা নিশ্চিত করতে যাবতীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছিল। বর্তমানে এদেশের গোপন সুরক্ষিত স্থানে রাখা হয়েছে ওই সোনা।
গত সেপ্টেম্বর মাসের শেষ পর্যন্ত আরবিআইয়ের হেফাজতে গচ্ছিত সোনার পরিমাণ ৮৫৫ টন। এর মধ্যে ৫১০.৫ টনই রয়েছে দেশের মাটিতে। গত কয়েক বছর ধরেই বিদেশে ব্যাঙ্কের ভল্ট থেকে বেশি মাত্রায় সোনা দেশে ফিরিয়ে আনার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। ২০২২ সালের সেপ্টেম্বর থেকে হিসেব করলে যার মোট পরিমাণ ২১৪ টন। গত মে মাসেও ১০০ টন সোনা ব্রিটেন থেকে আনা হয়েছিল। কিন্তু হঠাৎ করে বিদেশ থেকে সোনা নিয়ে আসার কারণ কী? আধিকারিকদের মতে, সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্ব ভূ-রাজনীতিতে চূড়ান্ত অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। ফলে সঞ্চিত সম্পদ দেশের মধ্যে রাখাই বেশি জরুরি বলে মনে করছে নয়াদিল্লি।