প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
বিটিআরের ডেপুটি ডিরেক্টর প্রকাশ কুমার ভার্মা জানিয়েছেন, ১৩টি হাতির একটি পাল বান্ধবগড়ের ওই অভয়ারণ্যে ঘুরে বেড়াত। মঙ্গলবার বিটিআরের মধ্যে চারটি হাতির দেহ পাওয়া যায়। রুটিন টহলদারির সময় ওই একই পালের তিনটি হাতিকে অসুস্থ দেখেন বন দপ্তরের আধিকারিকরা। মোট সাতটি হাতির মৃত্যু হয়েছে। আরও তিনটি হাতির
অবস্থা আশঙ্কাজনক। তাদের চিকিৎসা চলছে। পালের অন্য হাতিরা আপাতত সুস্থ। তাদের গতিবিধির উপর নজর রাখা হচ্ছে। কীভাবে হাতিগুলির মৃত্যু হল, তা নিয়ে দু’রকম মত পাওয়া যাচ্ছে। একটি মত হল, কীটনাশক দেওয়া ফসল খেয়েই হাতিগুলির মৃত্যু হয়েছে। অন্যদিকে, প্রকাশ কুমার ভার্মা বলেন, ‘প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে কোডো জাতীয় বাজরা খেয়েই হাতিগুলির মৃত্যু হয়েছে।’ তবে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এলেই মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে বলে তিনি জানিয়েছেন।