বিদ্যায় অগ্রগতি ও নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যা লাভের সুযোগ পেতে পারেন। ব্যবসায় শুভ ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
অবিভক্ত জম্মু ও কাশ্মীরের শেষ রাজ্যপাল ছিলেন সত্যপাল। জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদার প্রতীক ৩৭০ অনুচ্ছেদ বিলোপে বড় ভূমিকা নিয়েছিলেন তিনি। একদা মোদি ঘনিষ্ঠ এই সত্যপালই এখন মোদি সরকারের সমালোচক। পুলওয়ামায় জঙ্গি হামলায় গোয়েন্দা সংস্থার ব্যর্থতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন তিনি। দাবি করেছিলেন, এই বিষয়ে তাঁকে নাকি মুখ বন্ধ রাখতে বলা হয়েছিল।
মহারাষ্ট্রের বিধানসভা নির্বাচনের আগে সেই সত্যপাল রবিবার গেরুয়া বিরোধী শিবিরের সঙ্গে হাত মেলালেন। এদিন মুম্বইতে উদ্ধবপন্থী শিবসেনার নেতা উদ্ধব থ্যাকারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন। প্রবীণ এই রাজনীতিক মনে করেন, সমস্ত মতপার্থক্য দূরে সরিয়ে আসন বণ্টন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করা উচিত কংগ্রেস, শারদ পাওয়ারপন্থী এনসিপি এবং উদ্ধবপন্থী শিবসেনার। একজোট হয়ে লড়াই করেই বিজেপি, অজিত পাওয়ারের এনসিপি এবং মুখ্যমন্ত্রী একনাথ সিন্ধের শিবসেনাকে নিয়ে গঠিত মহাযুতি জোটকে সাফ করে দিতে পারবে এমভিএ। ২৮৮ আসনের মহারাষ্ট্র বিধানসভার ফল কী হবে? নির্দিষ্ট কোনও সংখ্যা জানাতে চাননি সত্যপাল। তিনি বলেন, ‘এই নির্বাচনে বিজেপি শুধু বড় ধাক্কাই খাবে না, তারা রাজ্য থেকে ধুয়েমুছে সাফ হয়ে যাবে। উদ্ধব থ্যাকারে এই নির্বাচনে বড় ভূমিকা পালন করবেন। আমি এমভিএ-কে পূর্ণ সমর্থন জানাচ্ছি। এই জোটের হয়ে আমি প্রচার করব।’