বিদ্যায় অগ্রগতি ও নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যা লাভের সুযোগ পেতে পারেন। ব্যবসায় শুভ ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
সতেন্দ্র বলেছেন, কতগুলো লাড্ডু আনা হয়েছিল, ‘তা জানি না। সেটা ট্রাস্ট বলতে পারবে। কিন্তু যে লাড্ডু এসেছিল, তা ভক্তদের মধ্যে বিলি করা হয়েছিল। এখন লাড্ডুতে ভেজাল মেশানোর যে অভিযোগ উঠেছে তা অত্যন্ত বিপজ্জনক।’ শ্রী ভেঙ্কটেশ্বর মন্দিরের পরিচালন সংস্থা তিরুমালা তিরুপতি দেবস্থানমস (টিটিডি) অযোধ্যা মন্দির উদ্বোধন অনুষ্ঠানের জন্য লক্ষাধিক লাড্ডু পাঠিয়েছিল। যদিও অযোধ্যা মন্দিরের পরিচালন সংস্থা শ্রী রাম জন্মভূমি ট্রাস্ট জানিয়েছে, উদ্বোধনের দিন ভক্তদের শুধুমাত্র এলাচের দানা প্রসাদ হিসেবে দেওয়া হয়েছিল। ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক চম্পত রাই বলেছেন, ‘আমি মাত্র একবার ১৯৮১ সালে তিরুপতিতে গিয়েছিলাম। তাই সেখানকার বিতর্ক নিয়ে মুখ খোলা সমীচিন হবে না।’
উল্লেখ্য, ওই লাড্ডু তৈরিতে যে ঘি ব্যবহার করা হয়েছে, তাতে পশুর চর্বি ছিল বলে একটি ল্যাব পরীক্ষার রিপোর্ট উল্লেখ করে দাবি করেছেন চন্দ্রবাবু। রাজ্যে ওয়াই এস আর জগন্মোহন রেড্ডির আমলে এই ঘটনা ঘটেছিল বলে অভিযোগ চন্দ্রবাবুর দলের। যদিও ইতিমধ্যেই সমস্ত অভিযোগ খারিজ করে দিয়েছেন জগন। এনিয়ে চাপানউতোরের মধ্যে কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ যোশি শনিবার বলেছেন, কর্ণাটক মিল্ক ফেডারেশনের নন্দিনী ঘি টিটিডি নেওয়া বন্ধ করে দিয়েছিল বলে অভিযোগ সামনে এসেছে। তিনি বলেছেন, অন্ধ্রের পূর্বতন সরকার নন্দিনী ঘি ব্যবহার করত। তারপর তা বন্ধ করে অন্য সরবরাহকারী সংস্থা থেকে ঘি সংগ্রহ শুরু করেন। তারপর থেকেই এই ভেজালের ঘটনা ঘটেছে। অন্ধ্রের মুখ্যমন্ত্রী ল্যব রিপোর্ট সামনে এনেছেন। আর চন্দ্রবাবু খুবই গুরুত্বপূর্ণ নেতা। তিনি যখন এমন কথা বলছেন, তার তো কিছু বাস্তব ভিত্তি রয়েছে। এখন এর বিস্তারিত তদন্ত হবে। দোষীদের অবশ্যই কড়া শাস্তি দিতে হবে। এটা আস্থা ও সংস্কৃতির প্রশ্ন। এক্ষেত্রে বিশ্বাসঘাতকতা বরদাস্ত করা হবে না।