বিদ্যায় অগ্রগতি ও নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যা লাভের সুযোগ পেতে পারেন। ব্যবসায় শুভ ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
সব্জি এবং ফলের দাম কমানোর কোনও জাদুদণ্ড অথবা প্রশাসনিক ব্যবস্থা যে নেই, তা স্বীকার করেই নিয়েছে রিজার্ভ ব্যাঙ্ক। নীতি নির্ধারণ কমিটির বৈঠকের পর রেপো রেট কমানোর কোনও সম্ভাবনা আছে কি না, এই প্রশ্নের সামনে লাগাতার গভর্নর শক্তিকান্ত দাস বলে চলেছেন যে, খাদ্যর দাম বৃদ্ধির কারণেই সামগ্রিক মূল্যবৃদ্ধির হার নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হচ্ছে না। তিনি বলেছিলেন, এই বছর পর্যাপ্ত বর্ষা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। সেরকমই রিপোর্ট দিয়েছে আবহওয়া দপ্তর। আর তার জেরে ফসল উৎপাদন ভালোই হবে। এবং দাম কমতে শুরু করবে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, রিজার্ভ ব্যাঙ্কের ওই আশায় জল ঢেলেছে সরকারের রিপোর্ট। আলু, পেঁয়াজ, বেগুন, কপি, ক্যাপসিক্যামের মতো সব্জিগুলির উৎপাদন এক ধাক্কায় ৫ থেকে ৯ শতাংশ উৎপাদন কমে যাচ্ছে। সামগ্রিকভাবে এই সব্জি, ফল, ফুল উৎপাদন হ্রাস হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় ২৩ লক্ষ টন। ৩৫ কোটি টন হতে চলেছে উৎপাদন। তবে কিছু ফলের উৎপাদন বেড়েছে। যেমন আম, আঙুর, কমলালেবু, পেয়ারা। পেঁয়াজ আবার মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তের চোখে জল আনতে চলেছে। সরকারি রিপোর্ট অনুযায়ী পেঁয়াজের উৎপাদন কমেছে ২ কোটি টনের বেশি। ৫ কোটি টনের বেশি কমছে আলুর উৎপাদন। সরকারি রিপোর্টে জানানো হচ্ছে, আলু ও পেঁয়াজের কম উৎপাদনের কারণ দুটি রাজ্য। বাংলা ও বিহার। এই দুই রাজ্যে এই প্রধান দুই সব্জির উৎপাদন কমে গিয়েছে।