প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, ২৭ অক্টোবর উত্তর ২৪ পরগনার পেট্রাপোল সীমান্তে একটি সরকারি অনুষ্ঠানে যোগ দেন অমিত শাহ। সেখানে ছিলেন বিএসএফ কর্তারা এবং বিভিন্ন মন্ত্রকের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা। অনুষ্ঠানটিকে কেন্দ্র করে ছিল ভারত-বাংলাদেশের মৈত্রীর সম্পর্ক। এমন একটি আন্তর্জাতিক গুরুত্বপূর্ণ অনুষ্ঠানকে দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী রাজনৈতিক স্বার্থে ব্যবহার করেছেন বলে অভিযোগ করেছে তৃণমূল। তৃণমূলের বক্তব্য, ওই অনুষ্ঠান থেকেই অমিত শাহ ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে বাংলায় পরিবর্তনের ডাক দিয়েছেন। অনুষ্ঠানস্থল উত্তর ২৪ পরগনা জেলার অন্তর্ভুক্ত। ওই জেলার মধ্যে নৈহাটি ও হাড়োয়া বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন হচ্ছে। সেখানে কার্যকর রয়েছে নির্বাচনের আদর্শ আচরণবিধি। অতএব, সরকারি অনুষ্ঠানে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর অমন রাজনৈতিক বক্তব্য পেশ আদর্শ আচরণবিধি ভঙ্গেরই শামিল। এই বিষয়ে তৃণমূলের সহসভাপতি জয়প্রকাশ মজুমদার বলেন, ‘অমিত শাহের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ জমা দেওয়া হয়েছে, তা খতিয়ে দেখুক নির্বাচন কমিশন। তাদের তরফে এই ব্যাপারে যথাযথ পদক্ষেপও করতে হবে।’