বিদ্যায় অগ্রগতি ও নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যা লাভের সুযোগ পেতে পারেন। ব্যবসায় শুভ ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
সূত্রের খবর, কেন্দ্রের কাছ থেকে ১৯০ কোটি টাকা পাওয়ার পর শহুরে আবাস প্রকল্পে রাজ্যের অংশের টাকা বা ম্যাচিং গ্রান্ট দেওয়ার তোড়জোড় শুরু করেছে অর্থদপ্তর। বাংলার কোষাগার থেকে দেওয়া হবে ২৪৮ কোটি টাকা। অর্থাৎ মোট প্রায় ৪৪০ কোটি টাকা। রাজ্যের বিভিন্ন পুর এলাকার গরিব মানুষের বাড়ি তৈরির কাজের জন্য এই বিপুল পরিমাণ অর্থ দ্রুত বরাদ্দ করা হবে। এবিষয়ে রাজ্যের পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম বলেন, ‘বিজেপি হাজার অভিযোগ তুললেও, তাঁদের সমস্ত দাবিই পরবর্তীকালে ভিত্তিহীন বলে প্রমাণিত হয়েছে। মানুষও বুঝে গিয়েছে, ওদের তোলা অভিযোগ কোনওভাবেই সঠিক নয়। আর সেই কারণেই এবার পুর এলাকার গরিব মানুষদের বঞ্চিত করার ছক কার্যকরী হল না।’
প্রশাসনিক মহলের বক্তব্য, এই প্রকল্পের অধীনে নির্মিত বাড়ির গায়ে কেন্দ্রের ঠিক করে দেওয়া ‘লোগো’ বসানো সহ অন্যান্য একগুচ্ছ শর্ত ছিল। সেগুলি ঠিকমতো মানা হচ্ছে কি না, তা দেখতে বাংলায় পর্যবেক্ষক দলও পাঠিয়ে ছিল কেন্দ্রীয় সরকার। তাঁরা পরিদর্শনে এসেও রাজ্যের পুর এলাকায় আবাস প্রকল্প নিয়ে কোনও রকম অনিয়ম খুঁজে পায়নি। বাংলাকে ক্লিনচিট দিয়েই কেন্দ্রের কাছে তারা রিপোর্ট জমা দিয়েছিল বলেও সূত্রের খবর। এর আগে ছ’মাস আটকে রাখার পর গত মার্চ-এপ্রিল নাগাদ শহুরে আবাস প্রকল্পে রাজ্যের প্রাপ্য ৫০০ কোটি টাকা ছাড়তে বাধ্য হয়েছিল মোদি সরকার। এবার আসছে পরবর্তী পর্যায়ের ১৯০ কোটি টাকা। ফলে এইক্ষেত্রে রাজ্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ তোলার সমস্ত দরজা বিরোধীদের কাছে বন্ধ হয়ে গেল বলেই দাবি রাজনৈতিক মহলের।