মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয়গুলি হল, ২৫ থেকে ২৭ মে শিয়ালদহ ডিভিশনে জরুরি কন্ট্রোল রুম খোলা হবে। পর্যাপ্ত সংখ্যক দক্ষ কর্মী সেখান থেকে যাবতীয় তথ্য আদানপ্রদান করবেন। শিয়ালদহ সাউথ ও মেইন সেকশনের বিভিন্ন স্টেশনে জল জমলে দ্রুত তা নামাতে পর্যাপ্ত পাম্প মজুত রাখতে হবে। স্টেশনগুলির পাবলিক অ্যাড্রেস সিস্টেমে ট্রেন চলাচলের জরুরি তথ্য স্পষ্টভাবে যাত্রীদের জানাতে হবে। তার ছিঁড়ে গেলে বা অন্য কোনও বিপত্তি ঘটলে তাও দ্রুত ঘোষণা করতে হবে। এই ধরনের ঘটনা মোকাবিলায় টাওয়ার ওয়াগন সর্বদা প্রস্তুত রাখতে হবে, যাতে ছিঁড়ে পড়া ওভারহেড তার মেরামত করে ট্রেন পরিষেবা দ্রুত স্বাভাবিক করা যায়। নামখানা, ডায়মণ্ডহারবার, হাসনাবাদ, শিয়ালদহ, দমদম, বারাসত, নৈহাটি, রানাঘাট সহ বেশ কিছু স্টেশনে ঝড়ের সময় সিগন্যাল ও টেলিকম বিভাগের ইঞ্জিনিয়ার ও কর্মীদের প্রস্তুত রাখার নির্দেশ দিয়েছেন ডিআরএম। খারাপ আবহাওয়ার বিষয়ে ডিভিশনের কর্তব্যরত সমস্ত ট্রেনচালক ও গার্ডকে অবহিত করতে হবে নিয়মিত। আপদকালীন পরিস্থিতিতে ট্রেন চালানোর সমস্ত সতর্কতামূলক ব্যবস্থা বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। এই পরিস্থিতিতে রেলের সম্পত্তির সুরক্ষায় আরপিএফ বাহিনীকে বাড়তি সতর্ক হওয়ার পরমার্শ দেওয়া হয়েছে। সংশ্লিষ্ট স্টেশনগুলিতে জেনারেটর সেট ও এমার্জেন্সি লাইনের ব্যবস্থা রাখতে বলা হয়েছে, যাতে ঝড়ে বিদ্যুৎ সংযোগ চলে গেলেও বিকল্প ব্যবস্থায় সব কাজ চালু রাখা যায়। এছাড়া, রেলের বিজ্ঞাপনী বোর্ডগুলির বর্তমান হাল যাচাই করার নির্দেশও দেওয়া হয়েছে। কারণ, ঝড়ের সময় তা উড়ে গিয়ে বড়সড় দুর্ঘটনারা কারণ হতে পারে। সম্প্রতি মুম্বইয়ে এরকমই একটি ঘটনায় ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।