শেয়ারবাজার, সেবি এবং কেন্দ্রীয় সরকার— ‘মনোপলি বাঁচাও’ সিন্ডিকেট। বাছাই করা কর্পোরেট। বাছাই করা কোম্পানি। বাছাই করা শেয়ারই শুধু মুনাফা করবে। এবং সেই সুফল লাভ করবে ওই এক এবং একমাত্র সিন্ডিকেট। আর এহেন গোটা চক্রের নিয়ন্ত্রক তথা পরিচালক বসে আছেন দিল্লিতে
বাংলার গরিব মানুষের বাড়ি তৈরির টাকা দিচ্ছে না কেন্দ্র। এই অবস্থায় রাজ্য সরকারের কোষাগার থেকে প্রান্তিক মানুষকে পাকা বাড়ি নির্মাণের টাকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সরকার। ডিসেম্বর মাসে টাকা পাঠানো শুরু হবে উপভোক্তাদের অ্যাকাউন্টে।
চিকিৎসকদের ন্যায়বিচারের দাবিতে এখনও রাজপথ ছাড়েনি ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’ পার্টি। অস্তিত্ব মেলে ধরার প্রয়াস পুরোদমে চলছে ‘শূন্য হয়ে যাওয়া’ রাজনৈতিক দলের তরফে। এই আবহেই কুকীর্তির পর্দাফাঁস হল এক চিকিৎসকের।
ভাটপাড়ায় বিজেপি নেতা প্রিয়াঙ্গু পান্ডের গাড়ি লক্ষ্য করে ২৮ আগস্ট গুলি চালানোর অভিযোগ উঠেছিল। ঘটনার তদন্তে এনআইএ’র প্রতিনিধি দল সোমবার ভাটপাড়ায় আসে। মঙ্গলবার ফের তাঁর বাড়ির সামনে বোমা উদ্ধার হয়। তা নিয়ে নতুন করে রাজনৈতিক চাপানউতোর শুরু হয়েছে।
সরকারি হাসপাতালের চিকিৎসকরা বেসরকারি হাসপাতাল বা নার্সিংহোমের সঙ্গে যুক্ত হতে গেলে নিতে হবে স্বাস্থ্যদপ্তরের ‘নো অবজেকশন সার্টিফিকেট’ (এনওসি)। ক্লিনিকাল এস্টাব্লিশমেন্ট অ্যাক্টেই এই নির্দেশ রয়েছে।
১৩ নভেম্বর রাজ্যের ৬টি বিধানসভা আসনে উপনির্বাচন। এই অবস্থায় রাজ্যে এসে সরকারি অনুষ্ঠান থেকে ভোট প্রচার করে গিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। ওই ঘটনা নিয়ে নির্বাচন কমিশনে অভিযোগ জানাল তৃণমূল কংগ্রেস।
এই মুহূর্তে পরিবেশের সবথেকে বড় মাথাব্যথা প্লাস্টিক। প্রতিনিয়ত দূষণের ‘বিষ’ মিশছে মাটিতে, বাতাসে। সম্প্রতি পাটনা আইআইটির বিজ্ঞানীরা বৃষ্টির জলেও মাইক্রোপ্লাস্টিকের অস্তিত্ব পেয়েছেন। ফিনফিনে প্লাস্টিক মাটিতে থেকে যাচ্ছে বছরের পর বছর।
প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
সংবাদদাতা, উলুবেড়িয়া ও বনগাঁ: এতদিন ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার’ নিয়ে বিজেপি-সিপিএমের কটাক্ষের শেষ ছিল না। কখনও এই প্রকল্পকে ‘ভিক্ষার দান’ বলে কটাক্ষ করা হয়েছে, কখনও আবার ‘ডোল পলিটিক্স’ বলে তোপ দেগেছে বিরোধীরা। কিন্তু ভোটের বাজারে হালে পানি পেতে দুই দলেরই রাজনৈতিক ভাষ্যে ঘুরেফিরে আসছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই জনমোহিনী প্রকল্পের প্রসঙ্গ। ইতিপূর্বে সিপিএম প্রার্থীর মুখে শোনা গিয়েছে ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার’-এ ১ হাজার টাকা বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি। এবার ঢোঁক গিললেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। মঙ্গলবার তিনি বলেন, ‘বিজেপি ক্ষমতায় এলে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে তৃণমূল অপপ্রচার চালাচ্ছে। আমরা বলছি, বিজেপি ক্ষমতায় এলে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার ১০০ টাকা বাড়িয়ে দেওয়া হবে।’
কিন্তু মাত্র ১০০ টাকা! প্রতিশ্রুতির এমন বহর দেখে মানুষ হাসাহাসি করছে বলে দাবি তৃণমূলের। এদিন উলুবেড়িয়ায় দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে জনসভা করেন শাহ। সেখানেই তিনি এই প্রতিশ্রুতি দেন। রাজনৈতিক মহলের একাংশ মনে করছে, ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার’-এর মতো একটি জনমুখী প্রকল্পের সাফল্যকে কোনওভাবেই অস্বীকার করতে পারছে না তৃণমূল-বিরোধীরা। তাই আগে নিন্দামন্দ করলেও এখন তাঁদের প্রকল্প অব্যাহত রাখা এবং সুবিধা বৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি দিতে হচ্ছে। বিজেপির রাজ্য স্তরের নেতারা এই প্রকল্পকে আগেই প্রচারে এনেছিলেন। এবার সেই পথে হাঁটলেন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। আর বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু এ প্রসঙ্গে আগেই বলে দিয়েছেন, ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার কখনও বন্ধ হবে না। আমার-আপনার করের টাকায় দেওয়া হয় লক্ষ্মীর ভাণ্ডার।’ মোদিজির বিভিন্ন যোজনার নাম দিদি বদলে দিচ্ছেন বলেও দাবি করেন তিনি। এ বিষয়ে তৃণমূলের জাতীয় মুখপাত্র ডেরেক ও’ ব্রায়েন বলেন, ‘নারেগা এবং আবাসে মোদি সরকার এক টাকাও দেয়নি। কেন্দ্রের সরকারের কাছে রাজ্যের পাওনা ১ লক্ষ ৬০ হাজার কোটি টাকার বেশি। এই অবস্থায় অমিত শাহ ১০০ টাকা ঘুসের প্রস্তাব দিয়ে বাংলার মহিলাদের অপমান করছেন।’
এছাড়া, রামমন্দির, সিএএর মতো বিজেপির পছন্দের বিষয়গুলি ঘুরেফিরে এসেছে শাহের বক্তব্যে। এদিনও তিনি জোর গলায় দাবি করেছেন, ‘মমতা না চাইলেও সিএএ হবে। মমতা, রাহুলবাবা দু’জনেই সিএএ চাইছেন না। কিন্তু ওঁরা রুখতে পারবে না।’ তিনি বলেন, ‘অযোধ্যার রামমন্দির উদ্বোধনে দিদিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। উনি যাননি। আসলে দিদি রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশকারীদের ভয়ে যাননি। কারণ, ওরাই দিদির ভোটব্যাঙ্ক।’ দুর্গাপূজোয় এখানে সরকারি ছুটি দেওয়া হয় না কিন্তু রমজানে ছুটি দেওয়া হয় বলে ভরা সভায় দাবি করেন তিনি।
তখন অবশ্য সভায় হাজির অনেককেই হতবাক হয়ে মুখ চাওয়াচাওয়ি করতে দেখা যায়। তাঁর আরও দাবি, ইতিমধ্যে মোদিজি ২৭০টি সিট পেয়ে গিয়েছেন। সন্দেশখালির ভাইরাল ভিডিওগুলি ‘ফেক’ বলেও দাবি করেন তিনি।
কিন্তু মাত্র ১০০ টাকা! প্রতিশ্রুতির এমন বহর দেখে মানুষ হাসাহাসি করছে বলে দাবি তৃণমূলের। এদিন উলুবেড়িয়ায় দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে জনসভা করেন শাহ। সেখানেই তিনি এই প্রতিশ্রুতি দেন। রাজনৈতিক মহলের একাংশ মনে করছে, ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার’-এর মতো একটি জনমুখী প্রকল্পের সাফল্যকে কোনওভাবেই অস্বীকার করতে পারছে না তৃণমূল-বিরোধীরা। তাই আগে নিন্দামন্দ করলেও এখন তাঁদের প্রকল্প অব্যাহত রাখা এবং সুবিধা বৃদ্ধির প্রতিশ্রুতি দিতে হচ্ছে। বিজেপির রাজ্য স্তরের নেতারা এই প্রকল্পকে আগেই প্রচারে এনেছিলেন। এবার সেই পথে হাঁটলেন দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। আর বামফ্রন্ট চেয়ারম্যান বিমান বসু এ প্রসঙ্গে আগেই বলে দিয়েছেন, ‘লক্ষ্মীর ভাণ্ডার কখনও বন্ধ হবে না। আমার-আপনার করের টাকায় দেওয়া হয় লক্ষ্মীর ভাণ্ডার।’ মোদিজির বিভিন্ন যোজনার নাম দিদি বদলে দিচ্ছেন বলেও দাবি করেন তিনি। এ বিষয়ে তৃণমূলের জাতীয় মুখপাত্র ডেরেক ও’ ব্রায়েন বলেন, ‘নারেগা এবং আবাসে মোদি সরকার এক টাকাও দেয়নি। কেন্দ্রের সরকারের কাছে রাজ্যের পাওনা ১ লক্ষ ৬০ হাজার কোটি টাকার বেশি। এই অবস্থায় অমিত শাহ ১০০ টাকা ঘুসের প্রস্তাব দিয়ে বাংলার মহিলাদের অপমান করছেন।’
এছাড়া, রামমন্দির, সিএএর মতো বিজেপির পছন্দের বিষয়গুলি ঘুরেফিরে এসেছে শাহের বক্তব্যে। এদিনও তিনি জোর গলায় দাবি করেছেন, ‘মমতা না চাইলেও সিএএ হবে। মমতা, রাহুলবাবা দু’জনেই সিএএ চাইছেন না। কিন্তু ওঁরা রুখতে পারবে না।’ তিনি বলেন, ‘অযোধ্যার রামমন্দির উদ্বোধনে দিদিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল। উনি যাননি। আসলে দিদি রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশকারীদের ভয়ে যাননি। কারণ, ওরাই দিদির ভোটব্যাঙ্ক।’ দুর্গাপূজোয় এখানে সরকারি ছুটি দেওয়া হয় না কিন্তু রমজানে ছুটি দেওয়া হয় বলে ভরা সভায় দাবি করেন তিনি।
তখন অবশ্য সভায় হাজির অনেককেই হতবাক হয়ে মুখ চাওয়াচাওয়ি করতে দেখা যায়। তাঁর আরও দাবি, ইতিমধ্যে মোদিজি ২৭০টি সিট পেয়ে গিয়েছেন। সন্দেশখালির ভাইরাল ভিডিওগুলি ‘ফেক’ বলেও দাবি করেন তিনি।
