পত্নীর স্বাস্থ্যহানিতে চিন্তা বৃদ্ধি। পারিবারিক ক্ষেত্রে আত্মীয়দের সঙ্গে সম্পর্কে শীতলতা। কাজকর্মে উন্নতি ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
পঞ্চায়েত দপ্তরের রিপোর্টে দেখা যাচ্ছে, দক্ষিণ ২৪ পরগনায় সব মিলিয়ে ফেল করেছে ৭৭টি পঞ্চায়েত। তার মধ্যে ৪৭টি পঞ্চায়েত আয়-ব্যয়ের হিসেব পোর্টালে আপলোড না করার জন্য অনুত্তীর্ণ হয়েছে। কী বলছে পঞ্চায়েতগুলি? সোনারপুর ব্লকের কালিকাপুর ২ নম্বর অঞ্চলের প্রধান তপন বিশ্বাস বলেন, পঞ্চায়েত সচিবের গাফিলতির কারণেই আমাদের নম্বর কমেছে। এই হিসেব আপলোড করার কাজ তাঁর। কিন্তু সময়ের মধ্যে তা তিনি করেননি। ডায়মন্ডহারবার ১ নম্বর ব্লকের বাসুলডাঙা পঞ্চায়েতের প্রধান সুমিত হালদারের কথায়, পঞ্চায়েতের নির্মাণ সহায়ক বহুদিন আসছেন না। তিনিই সাধারণত হিসেবের তথ্য আপলোড করেন। তিনি না আসায় এই কাজ আটকে গিয়েছে। বিষ্ণুপুর ১ নম্বর ব্লকের পানাকুয়া পঞ্চায়েতের প্রধান ভোলা সর্দার কর্মী সঙ্কটের দিকে আঙুল তুলেছেন। তাঁর বক্তব্য, একজন আধিকারিক অতিরিক্ত দায়িত্ব নিয়ে একাধিক জায়গায় কাজ করছেন। তাই আমাদের পঞ্চায়েতে এই হিসেব তোলার কাজ সময়ে করা যায়নি।