পত্নীর স্বাস্থ্যহানিতে চিন্তা বৃদ্ধি। পারিবারিক ক্ষেত্রে আত্মীয়দের সঙ্গে সম্পর্কে শীতলতা। কাজকর্মে উন্নতি ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
মঙ্গলবার বিচারপতি জয় সেনগুপ্তর এজলাসে অভিযুক্ত চিকিৎসকদের হয়ে সওয়াল করেন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। সবপক্ষের সওয়াল জবাব শেষে বিচারপতি সাসপেনশনের সিদ্ধান্তে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিয়েছেন। মামলার পরবর্তী শুনানি আগামী বছরের ৮ জানুয়ারি। উল্লেখ্য, গত ১৭ সেপ্টেম্বর কল্যাণী মেডিক্যালের ৪১ জন পড়ুয়ার বিরুদ্ধে কলেজ কর্তৃপক্ষের কাছে র্যাগিংয়ের অভিযোগ দায়ের হয়েছিল। ১৯ সেপ্টেম্বর তাঁদের সকলকে সাসপেন্ড করে কর্তৃপক্ষ। ক্লাস করার ক্ষেত্রেও জারি হয়েছিল নিষেধাজ্ঞা। এদিন হাইকোর্টের নির্দেশে আগামী শুনানির দিন পর্যন্ত এই ৪১ জন পড়ুয়ার ক্লাস করায় আর বাধা রইল না।