প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
বারাসত শহর লাগোয়া চণ্ডীগড়ি গ্রামে বুধবার দুপুরে ভয়াবহ বিস্ফোরণে মৃত্যু হয় তিনজনের। জনবসতিপূর্ণ এলাকায় রয়েছে একাধিক বড় বড় কারখানা। লোকমুখে এই এলাকা ‘কারখানা গ্রাম’ বলেও পরিচিত। স্থানীয়দের দাবি, এই পাড়া দাঁড়িয়ে রয়েছে বিপদের উপর। তাই আমাদের আশঙ্কাও বেশি। এই পাড়ায় রয়েছে গেঞ্জি কাপড় তৈরির কারখানা, প্রিন্টিং কারখানা, কেমিক্যাল কারখানা, পাইপ, অক্সিজেন বটলিং প্ল্যান্ট থেকে মাছ এক্সপোর্টের কারখানাও। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা বেহাল বলেই মনে করছেন বাসিন্দারা। ফলে যে কোনও সময় দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে বলেও তাঁদের আশঙ্কা। স্থানীয় বাসিন্দা নাদিম খান বলেন, যে দুর্ঘটনা ঘটেছে তা মুখে বলার নয়। তবে এই এলাকায় বহু কারখানা রয়েছে। সেসবের অগ্নি নির্বাপণ ব্যবস্থা সহ সার্বিক পরিস্থিতি কেমন, তা প্রশাসনের দেখা দরকার। সকলের সঠিক কাগজপত্র রয়েছে বলে আমাদের মনে হয় না। আর এক বাসিন্দা অমর দে বলেন, এই ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে অন্তত প্রশাসনের পদক্ষেপ নেওয়া দরকার। কয়েক বছর আগেও এই এলাকায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।