মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
সুবল মণ্ডল নামে এক আশ্রয়প্রার্থী বলেন, ‘বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বৃষ্টি বাড়ে। ঝোড়ো হাওয়াও বাড়ছিল। আমাদের বাড়ির ঠিক পাশেই সাগর। সকাল ১০টা নাগাদ সাগর উত্তাল হয়ে ওঠে। এরপর ঝুঁকি না নিয়ে সবাইকে সঙ্গে করে শেল্টারে চলে আসি। রান্না করার সময় পাইনি। তাই কারও খাওয়া হয়নি। শেল্টারে মুড়ি ও বাতাসা দিয়েছিল। সবাই মিলে সেটাই খেয়েছি।’
অন্য একটি ঘরে ছোট্ট নাতনিকে নিয়ে বসেছিলেন ঠাকুমা কুন্তী মালি। তাঁর নাতিও ছোট। সে তখন ঘুমিয়ে ছিল। তাঁরাও সবাই মুড়ি -বাতাসা খেয়ে এদিন কাটাচ্ছেন। তিনি বলেন, ‘রাতের রান্না করা ভাত ছিল। সেই পান্তা ভাত নাতি ও নাতনিরা খেয়েছে। সকালে রান্না করার সুযোগ হয়নি। বড়রা সবাই মুড়ি খেয়েছি। এখানে যা দেবে তাই খেয়েই রাত কাটাতে হবে। ঝড়-বৃষ্টি কখন থামবে তা নিয়ে চিন্তায় আছি।’ নিজস্ব চিত্র