মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
প্রাকৃতিক দুর্যোগের কারণে রবিবার বকখালিতে সমস্ত হোটেল বুকিং বাতিল করেছে প্রশাসন। ফলে এদিন সকালে হোটেল ছাড়তে হয়েছে পর্যটকদের। অনেকেই আশা করেছিলেন, হোটেলের ঘরে বসে রেমালের তাণ্ডব উপভোগ করবেন। কিন্তু সেটা হয়ে ওঠেনি। ফলে বেলা গড়ানোর পর বকখালি বিচ ছিল শুনশান। স্থানীয় লোকজন থেকে শুরু করে পর্যটকদের সমুদ্রে নামা তো দূর আশপাশেও ঘেঁষতে দেওয়া হয়নি। সব দোকানপাট ছিল বন্ধ। সিভিল ডিফেন্সের কর্মীরা সমুদ্রতট পাহারায় ছিলেন। কেউ ফাঁকফোকর দিয়ে গলে সমুদ্রে এলে তাঁদের সরিয়ে দেওয়া হয়। সকালের দিকে কিছু পর্যটককে সমুদ্রে স্নান করতে দেখা যায়। যদিও তাঁদের কিছু পরে উঠে আসতে বলেন সিভিল ডিফেন্সের কর্মীরা। সাধারণত বকখালির সমুদ্রে সেরকম ঢেউ থাকে না। তবে প্রবল হওয়ার দাপটে জল অনেকটাই এগিয়ে এসেছিল। বড় বড় ঢেউও আছড়ে পড়ছিল সৈকতের উপর।