বিদ্যায় অগ্রগতি ও নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যা লাভের সুযোগ পেতে পারেন। ব্যবসায় শুভ ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
ই-কমার্স সাইটগুলিতে কেনাকাটার জন্য সার্চ অপশনে গিয়ে খোঁজখবর করতে হয় ক্রেতাদের। সেখানে গিয়ে কী লেখেন ক্রেতারা? সংস্থাটি জানাচ্ছে, লেখাগুলিতে অভিনবত্বের ছড়াছড়ি এবারও অটুট। যেমন কেউ লিখেছেন ‘ড্রিল সহ কাটার তৈরি করার জন্য প্রয়োজনীয় ১২ ভোল্টের ডিসি মোটর চাই’। কারও লেখায় উঠে এসেছে, ‘আমি আমার বন্ধুর বিয়েতে পরতে পারি, এমন একটা পার্টিওয়্যার শাড়ি চাই’। কেউ আবার সার্চ অপশনে চেয়েছেন একটি ফাইভ জি স্মার্টফোন, যার ক্যামেরা হতে হবে খুব ভালো। মোদ্দা কথা, একেবারে সঠিক জিনিসটি বাছাই করে নেওয়ার জন্য ই-কমার্স সাইটে একেবারে নিজের মনের কথা তুলে ধরেছেন ক্রেতারা। সংশ্লিষ্ট সংস্থাটির রিপোর্ট বলছে, মেট্রো শহরগুলির মধ্যে কেনাকাটায় সবথেকে বেশি এগিয়ে আছে বেঙ্গালুরু এবং দিল্লি। তবে এর পাশাপাশি বাজিমাত করেছে অপেক্ষাকৃত ছোট শহরগুলিও। সেরা শহরগুলির তালিকায় রয়েছে পাটনা, লখনউ, লুধিয়ানা, বারানসী। আর তার সঙ্গে সমানতালে পাল্লা দিয়েছে বাঁকুড়া, মেদিনীপুর।
রিপোর্টটি বলছে, গত বছর শিশুদের জন্য যে পরিমাণ পণ্য বিক্রি হয়েছিল, এবার তা দ্বিগুণ বেড়েছে। তেল বা শ্যাম্পুর মতো শিশুদের ত্বক পরিচর্যা সংক্রান্ত পণ্যের চাহিদা বেড়েছে ৫০ শতাংশ। সুস্বাস্থ্যের জন্য যে পণ্যগুলি সবচেয়ে বেশি বিক্রি হয়েছে, সেই তালিকায় বাই সাইকেল প্রথম স্থানে। দ্বিতীয় হচ্ছে ট্রেডমিল এবং ডাম্বেল। মজার বিষয়, এই পণ্যগুলি কেনার ক্ষেত্রে দেশে সবথেকে এগিয়ে আছে যে তিনটি শহর, তার মধ্যে জায়গা করেছে মেদিনীপুর। বাকি দু’টি শহর হল পুরী ও বেরহামপুর। কর্ডলেস হেডফোনের চাহিদা চলতি বছরে সবথেকে বেশি থাকলেও, খুব ভালো ব্যবসা করেছে প্রিমিয়াম বা দামি ল্যাপটপ এবং ট্যাবলেট। এ বছরের বিক্রিবাটায় ক্রমশ উজ্জ্বল হয়ে উঠেছে ক্যামেরাও। কাজ ও ব্যস্ততার পাশাপাশি বাড়ির বাইরে পা বাড়িয়ে প্রকৃতিকে ফ্রেমে ধরার শখও যে ক্রমশ বাড়ছে তা প্রমাণ করছে এই তথ্য।