Bartaman Patrika
সাপ্তাহিক বর্তমান
 

থর মরুভূমিতে এক রাত
ডাঃ অমিতাভ  ভট্টাচার্য

 

আকাশে তখন পূর্ণিমার চাঁদ। মাথায় টুপি আর গায়ে চাদর জড়িয়ে, তাকিয়ায় হেলান দিয়ে, হাতে গড়গড়ার নল নিয়ে চোখের সামনে যখন রাজস্থানি সুন্দরীর লোকনৃত্য দেখছিলাম। আর মাঝে মাঝে কফির কাপে চুমুক দিচ্ছিলাম, তখন নিজেকে রাজাই মনে হচ্ছিল। থর মরুভূমি থুড়ি জয়সলমিরের রাজা।
    এমন একটা রাতের সাক্ষী হব বলেই তো কলকাতা থেকে ২১৯৫ কিলোমিটার দূরে ছুটে আসা। পরিকল্পনা ছিল তো অনেকদিন ধরেই, কিন্তু সুযোগ হচ্ছিল না। এবার সেটা হয়ে গেল ডাক্তারদের কনফারেন্সে জয়পুরে যাওয়ার সুযোগ পাওয়ায়। চার দিনের কনফারেন্স শেষ হতেই সকাল দশটা নাগাদ গাড়ি নিয়ে আমরা পাঁচজন বেরিয়ে পড়লাম জয়সলমিরের উদ্দেশে। মরুতে রাত কাটানোর উত্তেজনায় টগবগ করে  ফুটছি সবাই। প্রায় ১২ ঘণ্টার জার্নি। তাই আমরা ঠিক করেছি একটানা না গিয়ে নাইট হল্ট করব যোধপুরে। সেটাও প্রায় সাত ঘণ্টার জার্নি। কিন্তু ৪৮ নম্বর ন্যাশনাল হাইওয়ে এত ভালো যে পথের ক্লান্তি যেন গায়েই লাগছে না। জয়পুর শহর ছাড়িয়ে ঘণ্টা তিনেকের মধ্যেই আমরা আজমির শরিফ পার হয়ে এলাম। টি ব্রেকের জন্য আধ ঘণ্টার বিরতি শেষে আবার গাড়ি ছুটল। চারপাশে ধু-ধু প্রান্তর। বাড়িঘর, লোকজন খুবই কম। আগে থেকেই পরিকল্পনা করে এসেছি, যদি বিকেল চারটের মধ্যে যোধপুরে ঢুকতে পারি তাহলে ওখান থেকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার দূরে মন্দির নগরী ওশিয়া একবার ঘুরে দেখে আসব।
    লাঞ্চের পরে ড্রাইভারকে বললাম জোরে গাড়ি ছোটাতে। ন্যাশনাল হাইওয়ে ধরে  ৯০ কিলোমিটার বেগে গাড়ি ছুটতে লাগল। প্রায় ৩৬৭ কিলোমিটার পথ উজিয়ে এসে আমরা বিকেল চারটের মধ্যেই পৌঁছে গেলাম যোধপুরে। আলোচনা করে ঠিক হল, এতদূর যখন এসেছি, তখন ওশিয়া একবার ঘুরেই যাব। যোধপুর থেকে প্রায় ঘণ্টা দেড়েক লাগল ওশিয়া পৌঁছতে। গাড়ি থেকে নেমে প্রায় আধ কিলোমিটার হেঁটে সিঁড়ি দিয়ে উঠতে লাগলাম শ্রী শচ্চিয়া মাতাজি মন্দির দর্শন করার জন্য। বয়সজনিত কারণে সকলেরই হাঁটু নড়বড়ে, তবুও মাতাজির টানে ধীর পায়ে  উঠে একসময় পৌঁছে গেলাম একদম পাহাড়ের মাথায়। মন্দিরের বিভিন্ন দেওয়ালে নানা ধরনের সূক্ষ্ম কাজের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে দেবদেবীদের জন্মকাহিনি, নানা অলৌকিক ঘটনা। দেখে আমাদের বিষ্ণুপুর বা আঁটপুরের টেরাকোটা মন্দিরের বিভিন্ন অলঙ্করণের কথা মনে পড়ে গেল। মাতাজির মুখের আদল অনেকটা তিরুপতি মন্দিরের বাবা ভেঙ্কটেশের মতো মনে হল। এতটা পথ উজিয়ে এসে এত কষ্ট করে পাহাড় বেয়ে উঠে মন্দির দর্শন করে ঠিক যেন মন ভরল না। তবে নীচে নেমে স্পেশাল চা খেয়ে মন-প্রাণ দুটোই যেন জুড়িয়ে গেল। এগলাম গাড়ির দিকে। সন্ধ্যা নামছে। পরের দিন পূর্ণিমা। চাঁদমামা এখনও তেমন করে তার আলো ছড়াতে শুরু করেনি। গাড়ি যেখানে রেখেছিলাম, তার ঠিক পাশেই ছিল দুটো ছোট মন্দির। অল্প চাঁদের আলোয় ভীষণ মায়াবী লাগছিল তাদের। সেখানে একপ্রস্থ ফোটো সেশনের পর আমরা রওনা হলাম যোধপুরের উদ্দেশে। রাত সাড়ে আটটায় পৌঁছলাম আমাদের হোটেলে। মেহেরণগড় দুর্গের ঠিক পাদদেশে ভারী সুন্দর আমাদের হোটেল। হোটেলের চারতলার ওপেন এয়ার রুফ টপ রেস্টুরেন্টে বসে আলোকমালায় সজ্জিত মেহেরণগর ফোর্ট  দেখতে দেখতে ডিনার সারলাম।
     পরের দিন সকাল দশটায় আমাদের যাত্রা শুরু হল জয়সলমিরের উদ্দেশে। যেতে হবে প্রায় ২৮৫ কিলোমিটার পথ। সময় লাগবে সাড়ে পাঁচ ঘণ্টার মতো। গাড়ি ছুটছে থর মরুভূমির মধ্যে দিয়ে। রাস্তার দু’পাশ একেবারে শুনশান। যেদিকে চোখ যায় ধু-ধু বালি আর বালি। মাঝে মাঝে কিছু কাঁটাঝোপ, কয়েক কিলোমিটার বাদে বাদে দু-চারটি  ঘর চোখে পড়ছে। রাস্তাঘাটে গাড়ির সংখ্যা খুব কম, লোকজনও  নেই। হঠাৎ একদল উট চোখে পড়ল, খুব মন্থর গতিতে হেঁটে যাচ্ছে। দেখলাম দুটো ময়ূর। মরুভূমির দেশ জয়সলমির। শীতকালে যেমন জাঁকিয়ে শীত পড়ে, গরমকালে তেমনই কাঁঠাল পাকা গরম। এখানকার মানুষ খুব কষ্টসহিষ্ণু। পথে পেরিয়ে এলাম ভারতের পারমাণবিক  বিস্ফোরণের পরীক্ষাস্থল পোখরান।
বেলা তিনটে নাগাদ প্রবেশ করলাম সোনার শহর জয়সলমিরে। রাস্তার উপরেই বিরাট তোরণ, লেখা রয়েছে— ‘ওয়েলকাম টু গোল্ডেন সিটি।’ শহরটির প্রধান আকর্ষণ অবশ্যই কেল্লা, জয়সলমির ফোর্ট। সত্যজিৎ রায়ের শ্যুটিংয়ের পর যার নাম হয়ে যায় সোনার কেল্লা। সম্পূর্ণ বেলেপাথরে তৈরি এই কেল্লায় সূর্যের আলো এসে পড়লে কাঁচা সোনার মতোই তা চকচক করতে থাকে। এর আগেও এসেছি এই শহরে, দেখেছি ফোর্ট। কিন্তু এবারের প্রধান আকর্ষণ থর মরুভূমিতে রাত্রিবাস। শহর থেকে প্রায় ৪৫ কিলোমিটার এগিয়ে যেতে হবে আমাদের। তরুণ ড্রাইভার ‘আচ্ছা হোটেল লে যাউঙ্গা’ বলে শহর ছাড়িয়ে প্রায় দশ কিলোমিটার আমাদের নিয়ে চলে এসেছে। আর তো পারা যাচ্ছে না! অবশেষে একটি ফ্যামিলি রেস্টুরেন্টের সামনে গাড়ি থামাল ড্রাইভার। মরুভূমির মধ্যে পরিষ্কার, ছিমছাম একটি হোটেল। ন্যাশনাল হাইওয়ের দুদিকেই সব মিলিয়ে গোটা চারেক এই ধরনের রেস্টুরেন্ট চোখে পড়ল এখানে। চটপট খেয়ে নিয়ে বেরিয়ে পড়লাম আমরা।
    আরও কুড়ি কিলোমিটার এগনোর পর গাড়ি বাঁক নিল বাঁদিকে। কিছুটা এগতেই মাঝে মাঝে চোখে পড়তে লাগল তাঁবু পাড়া। একটা বেশ বড় গোলাকার জায়গা ঘিরে সারি সারি গোটা কুড়ি তাঁবু। বাহারি তাদের রং। প্রবেশপথে সুসজ্জিত গেটে ঝুলছে সেই টেন্ট রিসর্টের নাম। মোবাইলে জিপিএস অন রেখেছিলাম। তেনার নির্দেশ মতো পিচ রাস্তা ছেড়ে আমরা এবার ঢুকে পড়লাম মরুভূমির ভিতরে। কোথাও জনমনিষ্যি নেই। শুধু দু’পাশে বাবলা কাঁটার ঝোপঝাড়। মন কেমন করে উঠল। এ কোথায় এলাম রে বাবা! ছবিতে তো দেখেছিলাম  বেশ লাক্সারি রিসর্ট। এই শুনশান অজপাড়া গাঁয়ে রিসর্ট দূরে থাক, কোনও ঘরবাড়িই তো চোখে পড়ছে না। ফোন করলাম। নির্দেশ পেলাম, কাছাকাছি চলে এসেছেন। আর কয়েক মিনিট এগিয়ে বাঁদিকের সরু রাস্তায় ঢুকলেই দেখবেন আমাদের রিসর্ট।
     মিনিট পাঁচেকের মধ্যেই যেন স্বপ্ন সত্যি হল। গাড়ি থেকে নেমে গেট দিয়ে ভিতরে ঢুকেই দেখলাম, কয়েক একর জায়গা নিয়ে মরুভূমির মধ্যে কী চমৎকার টেন্ট রিসর্ট! নামটিও রাজকীয়। বাঁদিকে রিসেপশন, আড্ডার জায়গা। ডানদিকে সান্ধ্য মজলিশের ব্যবস্থা, একটু  এগিয়ে বিশাল ক্যান্টিন। আর তারপর ছড়িয়ে ছিটিয়ে অন্তত গোটা কুড়ি সুদৃশ্য তাঁবু।
পাশাপাশি তিনটি তাঁবুতে ঢুকে পড়লাম আমরা। ভিতরে এলাহি আয়োজন। বিশাল একটি ডাবল বেড ছাড়াও একপাশে একটি সিঙ্গল বেডও রয়েছে। তার মানে তিনজন অনায়াসে থাকা যায়। একটি টি টেবিল, মালপত্র রাখার জন্য আরেকটি ছোট টেবিল, দুটো চেয়ার–কী নেই এই ছোট্ট জায়গায়! রয়েছে একটি এয়ারকুলারও। তাঁবুর বাইরে অ্যান্টি চেম্বারের মতো ব্যবস্থা, যেখানে রয়েছে বাথরুম টয়লেট। সেখান থেকে ফ্রেশ হয়ে এসে এয়ারকুলার চালিয়ে বিছানায় গা এলিয়ে দিলাম। আধঘণ্টা বাদে কেয়ারটেকার সূরযের ডাকাডাকি। জিপ এসে গেছে আমাদের নিয়ে ডেজার্ট সাফারি করাবে বলে। সঙ্গে এসেছে চা-বিস্কুট। মিনিট পনেরোর মধ্যে সবাই রেডি হয়ে হুড খোলা জিপে উঠে বসলাম। রিসর্ট ছাড়িয়ে জিপ ছুটল সানসেট পয়েন্টের দিকে। মিনিট পনেরোর এই সাফারিতে জিপ লাফাতে লাফাতে একবার বালিয়াড়ির উপরে উঠেছে, একবার নীচে নেমেছে। সবাই শক্ত করে উপরের রড ধরে আছি, ধরে আছি পরস্পরকেও। তা নাহলে যে ছিটকে পড়ব মরুভূমিতে। আমাদের শরীরের জয়েন্টগুলো তো খুলে যাওয়ার মতো অবস্থা হল। তবু তার মধ্যেই হাসিঠাট্টা করে যাচ্ছি, মোবাইলে ভিডিও তুলে যাচ্ছি। 
    অবশেষে মরুভূমির মধ্যে বেশ সমতল একটি জায়গায় জিপ থামল। আমরাও স্বস্তির নিশ্বাস ফেললাম। জিপ থেকে নেমে ঝুপড়ি মতো এক চায়ের দোকানের সামনের খাটিয়ায় বসে একটু জিরিয়ে নিলাম। আশপাশে আমাদের মতো আরও অনেকেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন। কেউ কেউ সামনের দিকে  এগিয়ে গেছেন সানসেট দেখবেন বলে। অপেক্ষা করতে লাগলাম উট সাফারির জন্য। মিনিট কুড়ি বাদে আমাদের জন্য বরাদ্দ তিনটি উট এসে হাজির। উটের পিঠে চেপে বসাটা একটা বিরাট কায়দার ব্যাপার। একবার সামনে, একবার পিছনে দেহটাকে হেলিয়ে অ্যাডজাস্ট করতে হয়। সোনার কেল্লা সিনেমায় জটায়ুরূপী সন্তোষ দত্তর উটে ওঠা এবং নামার সেই অপূর্ব দেহভঙ্গিমার কথা মনে পড়ে গেল। উটের পিঠে বসে আছি প্রায় কোনও সাপোর্ট ছাড়াই। আমার হাতে কোনও লাগাম নেই। আমাদের তিনটি উটেরই গাইড হল বছর বারোর তিনটি বাচ্চা। তারা নিজেদের মধ্যে গল্প করছে, আমাদের ভাবভঙ্গি দেখে হাসাহাসি করছে। ইচ্ছে করে  উঁচু-নিচু পথ ধরে  হাঁটাচ্ছে উটগুলোকে। আর আমি প্রতি মুহূর্তে আতঙ্কে ভুগছি, এই বুঝি পড়ে গেলাম। মিনিট পনেরোর এই যন্ত্রণা যাত্রা শেষ করে উট থেকে নামলাম সবাই, তারপর চায়ের কাপ হাতে করে খাটিয়াতে বসলাম।
    সূর্য অস্তাচলে। বিদায়ী সূর্যের গোলাপি আভা পশ্চিমের আকাশ জুড়ে। আমরা অপলক দৃষ্টিতে চেয়ে আছি সেই দিকে। হঠাৎ মনে হল ফটো তুলতে হবে তো, ভিডিও করতে হবে। ভারতের পশ্চিমাঞ্চল বলে এখানে সানসেট হয় প্রায় পৌনে সাতটায়। এক অদ্ভুত দৃশ্য চোখে পড়ল, পশ্চিম আকাশে সূর্যাস্ত এবং একইসঙ্গে পুবের আকাশে চন্দ্রোদয়। মিনিট কুড়ির মধ্যে আগুনে আভা ছড়াতে ছড়াতে একসময় টুপুস করে সূর্য ডুবে গেল। আজ ভরা পূর্ণিমা। এখানে থাকার প্ল্যানটা যে পূর্ণিমা দেখেই করেছিলাম। অল্পক্ষণের মধ্যেই বিশাল চাঁদ তার আভা ছড়াতে ছড়াতে পুবের আকাশের অনেকটাই দখল করে নিল। আমরাও  সান্ধ্য মজলিশে যোগ দেব বলে আবার জিপে উঠে বসলাম। মিনিট দশেকের মধ্যেই আমরা এসে পৌঁছলাম অন্য একটি রিসর্টে। সেখানে ঢোকার মুখে রাজস্থানি রমণীরা ফুল ছিটিয়ে কপালে টিকা পরিয়ে আমাদের স্বাগতম জানালেন। বেজে উঠল রাজস্থানি কাড়া-নাকাড়া। নিজেদের কেমন ভিআইপি মনে হচ্ছিল। এসে বসলাম মজলিশের আসরে। অনেকটা জায়গা জুড়ে গোল করে বসার জায়গা। এক প্রান্তে সুন্দর করে সাজানো ছোট্ট একটি স্টেজ। মাড়োয়ারিদের দোকানে যেমন গদি-তাকিয়া-বালিশ থাকে, এখানেও ঠিক তাই। হেলান দিয়ে বেশ জুত করে বসলাম। এপাশ-ওপাশ তাকিয়ে দেখলাম বেশ কয়েকজন বিদেশিও মজলিশে হাজির হয়েছেন। একটু বাদে আমাদের পরিবেশন করা হল চা, কফি এবং চিকেন পকোড়া। সেগুলোর সদ্ব্যবহার করতে না করতেই শুরু হল রাজস্থানি নাচাগানা। মাদকতাময় রাজস্থানি লোকগীতি শুনতে বেশ লাগল। একটি ফায়ার প্লেস ছিল আসরের মাঝখানে। সেখানে আগুন জ্বালানো হল। এক তরুণী রাজস্থানি শিল্পী সেই আগুন ঘিরে নানারকম (ঘুমর, কালবেলিয়া) লোকনৃত্য পরিবেশন করলেন। অসাধারণ তাঁর পারদর্শিতা। জমে উঠল আসর। কেটে গেছে প্রায় ঘণ্টা দুয়েক। ইতিমধ্যেই চাঁদ উঠে এসেছে অনেকটাই। খোলা আকাশের নীচে বসে রয়েছি আমরা, ঠান্ডাও বাড়ছে। মাথার ওপরে পূর্ণিমার চাঁদ। একেবারে মায়াময় পরিবেশ। অসাধারণ অনুভূতি হল। এবার জিপে করে ক্যাম্পে ফেরার পালা। ডিনারের আয়োজন যে সেখানেই।
      ওখানেও একপ্রস্থ আড্ডা হল। আমাদের তরুণ ড্রাইভারের ভীষণ শখ আমাদের রাজস্থানি লোকনৃত্য শেখানোর। বারবার কানের সামনে এসে ঘ্যানঘ্যান করাতে আমিই নেমে পড়লাম আসরে। রিসর্টের কর্মচারী তার এক সহকারীকে নিয়ে সাউন্ড সিস্টেমের ব্যবস্থা করে লোকগীতি চালিয়ে দিতেই শুরু হল নৃত্য প্রশিক্ষণের আসর। এবার ডিনারের পালা। হরেক রকম খাবার, তার মধ্যে রয়েছে বিখ্যাত ডাল বাটি চুরমাও। বিকেলে অবশ্য উটের দুধের চা-ও খেয়েছি। 
      রাত বাড়ছে, বাড়ছে ঠান্ডাও। আর দেরি না করে তাঁবুতে এসে কম্বল গায়ে দিয়ে শুয়ে পড়লাম। শুয়ে শুয়ে শুনলাম শিয়ালের ডাক। পরের দিন সকালে জানলাম, এখানে আশপাশে মরু শিয়াল আছে। মাঝরাতে একবার ঘুম ভাঙল, তাঁবুর বাইরে এসে দাঁড়ালাম। অসাধারণ দৃশ্য। চরাচর ভেসে যাচ্ছে স্নিগ্ধ চাঁদের আলোয়। কেমন যেন নেশা ধরিয়ে দেয়। এই অসাধারণ সৌন্দর্য দেখার জন্যই যেন কত যুগের অপেক্ষায় ছিলাম আমি। মনের মধ্যে গুনগুন করে উঠল রবি ঠাকুরের গানের সেই বিখ্যাত লাইন— ‘মহাবিশ্বে মহাকাশে মহাকাল মাঝে...।’ 
      পরের দিন সকালবেলা ঘুম ভাঙল পাখির কলকাকলিতে। একটু দূরে এক বাবলা গাছ ভর্তি শুধু পাখি আর পাখি। দেখতে অনেকটা আমাদের চড়াইয়ের মতো, কিন্তু একটু সবুজ রঙের। সকালে দুটো ময়ূর দেখলাম নিশ্চিন্তে ঘুরে বেড়াচ্ছে উঠোনে। ব্রেকফাস্ট সেরে রিসর্টের বিল মিটিয়ে বেরিয়ে পড়লাম জয়পুর শহরের উদ্দেশে। জয়সলমিরে  এসেছি আর সোনার কেল্লায় একবার ঢুঁ মারব না, তা কী কখনও হয়! তাছাড়া আবার তো ফিরে যেতে হবে সেই যোধপুরেই। সেখানেই আজ রাত্রিবাস। আগামীকাল কলকাতায় ফেরার ফ্লাইট যে সেখান থেকেই।
প্রয়োজনীয় তথ্য: জয়সলমিরে আসতে পারেন নানাভাবেই। জয়পুর, বিকানির, যোধপুর, উদয়পুর ট্যুর শেষ করে সেই সব জায়গা থেকে ট্রেনে এখানে আসতে পারেন। আবার সরাসরি কলকাতা থেকেও আসতে পারেন। যদি প্লেনে যেতে চান তাহলে আপনাকে নামতে হবে যোধপুর এয়ারপোর্টে। সেখান থেকে ২৮৫ কিলোমিটার দূরে জয়সলমির। যেতে পারেন ট্রেনে কিংবা প্রাইভেট গাড়ি ভাড়া করে।     জয়পুর শহরে হোটেলের ছড়াছড়ি। মধ্যবিত্তর বাজেট হোটেলও অনেক। যদি মরুভূমিতে থাকতে চান, নানা ক্যাটাগরির রিসর্ট পেয়ে যাবেন। দু’জনের থাকা, রাতে ডিনার এবং সকালে ব্রেকফাস্ট, যতবার খুশি চা এবং মিনারেল ওয়াটার, সান্ধ্য মজলিশে নৃত্যগীত দর্শন এবং স্নাক্স, জিপ সাফারি, ক্যামেল সাফারি— সব ধরে চার থেকে ছয় হাজার টাকা। অনলাইনেই বুক হয়। দামদর করে নেবেন। ওরা ফিফটি পার্সেন্ট অ্যাডভান্স পাঠাতে বলেন, বাকিটা ওখানে গিয়ে দিলেই হয়। 
 ছবি: লেখক

07th  October, 2024
মৃত্যু কি আগাম
ইঙ্গিত দেয়?

স্বামী বিবেকানন্দ বলে গেছেন, মৃত্যু চিন্তা ভালো। কারণ এই জগৎ কতটা মিথ্যা সেটা বোঝার জন্য। তবে মৃত্যুভয় ভালো নয়। জগতের বড় বিস্ময় মৃত্যু। মৃত্যুকালে মানুষের শুদ্ধ চেতনাকে আচ্ছন্ন করে দেয় অন্ধকার। সাধক-যোগীরা সেই অন্ধকারকে কাটাতে পারেন। বীরের মতো দেহ ছেড়েছেন বিজয়কৃষ্ণ গোস্বামী, রাম ঠাকুর, বালানন্দ ব্রহ্মচারি, নিগমানন্দ ঠাকুর, পরমহংস যোগানন্দ স্বামী, দুর্গাপুরী মাতাজি। মৃত্যুযোগ যাঁরা অভ্যাস করেন তাঁরাই নিজের মৃত্যুকালটি জানতে পারেন। সাধারণ মানুষ কীভাবে বুঝবেন মৃত্যুকাল আসন্ন? মৃত্যুকালে মানুষের মুখ কেন খোলা থাকে? শাস্ত্রে আছে, কারও যদি মনে হয় সূর্যের তেজ কমে আসছে, তাহলে তার আয়ু বেশিদিন নেই। রয়েছে আরও কিছু পূর্ব লক্ষণ। মৃত্যুর পূর্বে মানুষ নানারকম স্বপ্ন দেখেন, কী সেই স্বপ্ন? লিখেছেন সোমব্রত সরকার।
বিশদ

07th  October, 2024
আত্মার উপস্থিতি কীভাবে
অনুভব করা যায়?

আত্মার অস্তিত্ব নিয়ে সারা বিশ্বজুড়ে অনেক কথা শোনা যায়। আশ্চর্যের বিষয়, মহাপুরুষ থেকে সাধারণ মানুষও আত্মার উপস্থিতি বুঝতে পারেন। আচার্য শঙ্করাচার্য থেকে শ্রীরামকৃষ্ণ, আবার রাম ঠাকুর থেকে নিগমানন্দ সরস্বতী এমনকী বিশ্বের তাবড় মনীষীরাও স্বীকার করেন আত্মার অস্তিত্ব। জীবন ফুরিয়ে গেলেই তা শেষ হয়ে যায় না। এ বিষয়ে গীতা থেকে ভারতীয় অধ্যাত্মশাস্ত্র কী বলে? প্ল্যানচেটে অাত্মা আনা সম্ভব। কলকাতায় এক সময় এটি জনপ্রিয় ছিল। কিন্তু আত্মারা কখনও স্বইচ্ছায় আসেন তাঁর প্রিয়জনের কাছে! তাঁদের সুখ-দুঃখের সাথী হন। কোন পরিস্থিতিতে আত্মারা আসেন? কীভাবে বুঝবেন তাঁদের উপস্থিতি? কী সহায়তা করেন তাঁরা? লিখেছেন সোমব্রত সরকার। 
বিশদ

07th  October, 2024
অপদেবতা কি ক্ষতি করে?

অপদেবতা মানুষের ক্ষতি না উপকার করে? লিখেছেন অগ্নিশ্বর সরকার। বিশদ

07th  October, 2024
ঘরোয়া টোটকায় কী কী রোগ সারে?
শম্পা চক্রবর্তী

হাজার হাজার বছর আগে যখন আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের এত উন্নতি ঘটেনি, মানুষজনের কাছে অ্যালোপ্যাথি বা হোমিওপ্যাথি ওষুধেরও কোনও ধারণা ছিল না। তখন থেকেই মানুষজন বিভিন্ন অসুখবিসুখের মোকাবিলায় প্রাকৃতিক বা ভেষজ চিকিৎসার ওপর সম্পূর্ণভাবে নির্ভর করত। বিশদ

07th  October, 2024
রোগ নিরাময়ে টোটকা?
ডাঃ লোপামুদ্রা ভট্টাচার্য

হাতের কাছে চট করে পাওয়া যায় এমন ভেষজ যে প্রয়োজনে ছোটখাট অসুখ সারাতে পারে তা অনেকেই জানেন না। আবার অনেকে হয়তো কখনও জানতেন এখন আর মনে পড়ছে না। বিশদ

07th  October, 2024
কেদারনাথ থেকে রামেশ্বরম
কেন এক সরলরেখায় ৭টি শিবলিঙ্গ?

ভারতে এমন সব মন্দির আছে যার রহস্য উদঘাটন আজও কারও পক্ষে সম্ভব হয়নি। কেউ বলেন এ হল দেব-মহিমা। কারও মতে সবটাই কাকতালীয়। এমনই এক অদ্ভুত ও আকর্ষণীয় বিষয় হল শিবশক্তি রেখা। কী এই শিবশক্তি রেখা? দেশের উত্তর থেকে দক্ষিণে প্রায় মাঝবরাবর ৭৯° দ্রাঘিমারেখায় অবস্থিত বিখ্যাত ৭টি শিব মন্দির। এই শিবশক্তি রেখা এক রহস্য। যার উত্তরে অবস্থিত কেদারনাথ জ্যোতির্লিঙ্গ আর দক্ষিণে রামেশ্বরম জ্যোতির্লিঙ্গ।  এই দুইয়ের মাঝে রয়েছে পাঁচটি রহস্যময় পঞ্চভূতেশ্বর শিবলিঙ্গ। কেন শিবশক্তি রেখায় অবস্থিত শৈবক্ষেত্রগুলো? বিজ্ঞান কি বলে এই শিবশক্তি রেখা নিয়ে? লিখেছেন সমুদ্র বসু।
বিশদ

07th  October, 2024
হার্ট ভালো রাখবেন কী করে?
ডাঃ অরূপ দাসবিশ্বাস

হার্টের অসুখকে ভয় পান না, এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া দুষ্কর। হার্টের নানারকম অসুখ হয়। সব অসুখ নিয়ে স্বল্প পরিসরে আলোচনা করা সম্ভব নয়। কী কী নিয়ম মেনে চললে সুস্থ থাকবে আপনার হার্ট? এই লেখায় মূলত সেই নিয়েই আলোচনা করব। তার আগে ছোট করে বলে নিই সাধারণত কোন কোন হার্টের অসুখে বেশি ভুগি আমরা।   বিশদ

07th  October, 2024
হার্ট ভালো 
রাখুন খাবারে
অরিত্র খাঁ

হার্টের শরীর ও স্বাস্থ্যের কথা যদি আমরা মেডিক্যাল ডায়েটের পরিভাষায় বলি তাহলে প্রথমেই উঠে আসবে ‘ডিসলিপিডেমিয়া’(Dyslipidemia)-এর কথা। আমাদের শরীরে লিপিড প্রোফাইল অর্থাৎ কোলেস্টেরলের মাত্রা মাঝেমধ্যে এদিক ওদিক হয়। শরীরে ভালো ও খারাপ দুই ধরনের কোলেস্টেরল থাকে। বিশদ

07th  October, 2024
ভালো রাখুন আপনার হার্ট
ডাঃ রুদ্রজিৎ পাল

কীভাবে ভালো রাখবেন হার্ট? এই নিয়ে নানা মুনির নানা মত। কেউ বলছেন ‘সুপারফুড’ খেতে, আবার কেউ বলছেন ‘ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং’ করতে। এছাড়াও আছে ‘অল্টারনেটিভ মেডিসিন’-এর নানা চমকদার ‘থেরাপি’। অনেকে ‘গোপন’ টোটকার কথাও বলেন। কিন্তু এর মধ্যে কোনটা কার্যকর? সত্যিই কি হার্ট ভালো রাখার জন্য বিশেষ কিছু করতে হয়? এই নিয়ে আলোচনা করা যাক। 
বিশদ

07th  October, 2024
যোগচর্চায় সুস্থ রাখুন হার্ট
আশীষ সেন

হার্টকে সুস্থ রাখতে যোগচর্চার জুড়ি নেই। ‘হৃদযন্ত্র’ শব্দটিকে বাংলায় তর্জমা করলে দাঁড়ায় বুকের মধ্যস্থিত স্পন্দনশীল রক্ত সঞ্চালক শারীরিক যন্ত্র বিশেষ। শুধুমাত্র মানবজীবন নয় সমস্ত প্রাণীর ক্ষেত্রেই এই ‘শারীরিক যন্ত্র’ প্রাণকে আমৃত্যু সচল রাখে। বিশদ

07th  October, 2024
সাধারণ রোগে কী ডায়েট?

কোন সময়ে কী খাবেন জানালেন পুষ্টিবিদ ডাঃ রঞ্জিনী দত্ত।
  বিশদ

07th  October, 2024
কোন রোগে 
কী পথ্য?

সুস্থ থাকার জন্য যা খাই, তা খাদ্য। রোগীর বেলায় সেটি হয়ে যায় পথ্য। এই পথ্য তখন ওষুধের সঙ্গে মিলেমিশে রোগ সারায়। সেই পথ্যধর্মী খাবার যদি দৈনন্দিন জীবনে খাওয়া যায়, তাহলে শরীর এমনিতেই সুস্থ থাকবে। খাদ্যকে ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করতে পারলে রোগবালাই পালাবে। সুস্থ মানুষ রোজকার খাবারে কোন কোন পদ কতটা খাবেন? অসুস্থ ব্যক্তি কী খাবার খাবেন, সেই হিসেব কি জানেন? খাদ্য যে রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করবে তা সবাই জানে। ঠিক মতো খাবার খেয়ে সুস্থতা বজায় রাখার উপায় বললেন ডাঃ সুবলকুমার মাইতি। 
বিশদ

07th  October, 2024
বদ্রীনাথ থেকে বসুধারা
প্রসেনজিৎ পোদ্দার

খাদের সীমানা বরাবর গাঁথা পাঁচিলের ঠিক পরেই, প্রায় হাত বাড়ানো দূরত্বে, নীচের সুগভীর গিরিখাত ধরে ছলবলিয়ে প্রবহমানা তীব্র স্রোতস্বিনী অলকানন্দা। তার স্বচ্ছ নীলাভ জলরাশি চলার পথে এখানে-ওখানে পাথরের বুকে ধাক্কা খেয়ে, সফেন ধারায় ছুটে চলেছে সুতীব্র গতিতে। বিশদ

07th  October, 2024
জয়ন্তীর জঙ্গলে দিনরাত্রি
সোমনাথ  মজুমদার

কাঞ্চনকন্যা এক্সপ্রেস এন জে পি স্টেশন থেকে যখন ছাড়ল বাইরে মুষল ধারায় বৃষ্টি পড়ছে। ঘণ্টা দেড়েক বৃষ্টির পর আবার আকাশ মেঘমুক্ত। হাসিমারা স্টেশন পার হয়ে গিয়েছে, বক্সার গভীর অরণ্যর মধ্যে এঁকে বেঁকে চলেছে ট্রেন। দরজায় দাঁড়িয়ে দূরের ডিজেল ইঞ্জিনকে দেখা যায়। বিশদ

07th  October, 2024

Pages: 12345

একনজরে
শুক্রবার ভোরে কালীগঞ্জের বড়চাঁদঘর পঞ্চায়েতের তেজনগর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় একটি মোবাইল দোকানে দুঃসাহসিক চুরির ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। দোকানের শাটার ভেঙে দুষ্কৃতীরা লক্ষাধিক টাকার মোবাইল চুরি করে ...

মাদক কারবার থেকে চোরাচালান। মানব পাচার থেকে জঙ্গি কার্যকলাপ। সবমিলিয়ে ক্রমশ স্পর্শকাতর নেপাল ও ভুটান সীমান্ত। এজন্যই ড্রোন উড়িয়ে নজরদারি চলছে সংশ্লিষ্ট দুই সীমান্তে। একইসঙ্গে ...

শনিবার তেলেঙ্গানায় সন্তোষ ট্রফির মূল পর্বের গ্রুপ লিগে বাংলার প্রতিপক্ষ মণিপুর। সম্প্রতি ভারতীয় ফুটবলের সাপ্লাই লাইন এই রাজ্য। একাধিক ফুটবলার আইএসএলে বিভিন্ন দলের হয়ে মাঠ কাঁপাচ্ছেন। ...

ফের বিপুল পরিমাণ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার হল মণিপুরে। এবারও সেই ইম্ফল পূর্ব ও কাংপোকপি জেলা। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে বৃহস্পতিবার ইম্ফল পূর্ব জেলার নুংব্রাম এবং লাইরোক ভইেপেই গ্রামে তল্লাশি চালায় পুলিস ও কেন্দ্রীয় বাহিনীর যৌথ দল। ...




আজকের দিনটি কিংবদন্তি গৌতম ( মিত্র )
৯১৬৩৪৯২৬২৫ / ৯৮৩০৭৬৩৮৭৩

ভাগ্য+চেষ্টা= ফল
  • aries
  • taurus
  • gemini
  • cancer
  • leo
  • virgo
  • libra
  • scorpio
  • sagittorius
  • capricorn
  • aquarius
  • pisces
aries

কাজকর্মের ক্ষেত্রে দিনটি বিশেষ শুভ। নতুন যোগাযোগ ও উপার্জন বৃদ্ধির ক্ষেত্র প্রস্তুত হতে পারে। বিদ্যায় ... বিশদ


ইতিহাসে আজকের দিন

১৮০১: শিক্ষাবিদ ও সমাজসংস্কারক প্রসন্নকুমার ঠাকুরের জন্ম
১৯১১: প্রতিষ্ঠিত হল সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ইন্ডিয়া
১৯৫৯: ক্রিকেটার কৃষ্ণমাচারী শ্রীকান্তের জন্ম
১৯৬৩: অভিনেতা গোবিন্দার জন্ম
১৯৯৮: নোবেলজয়ী অমর্ত্য সেনকে ‘দেশিকোত্তম’ দিল বিশ্বভারতী
২০১২: পরিচালক যীশু দাশগুপ্তের মৃত্যু



ক্রয়মূল্য বিক্রয়মূল্য
ডলার ৮৪.১৩ টাকা ৮৫.৮৭ টাকা
পাউন্ড ১০৪.২৭ টাকা ১০৭.৯৮ টাকা
ইউরো ৮৬.৪২ টাকা ৮৯.৭৮ টাকা
[ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া থেকে পাওয়া দর ]
পাকা সোনা (১০ গ্রাম) ৭৬,০০০ টাকা
গহনা সোনা (১০ (গ্রাম) ৭৬,৪০০ টাকা
হলমার্ক গহনা (২২ ক্যারেট ১০ গ্রাম) ৭২,৬০০ টাকা
রূপার বাট (প্রতি কেজি) ৮৭,৪০০ টাকা
রূপা খুচরো (প্রতি কেজি) ৮৭,৫০০ টাকা
[ মূল্যযুক্ত ৩% জি. এস. টি আলাদা ]

দিন পঞ্জিকা

৬ পৌষ, ১৪৩১, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪। ষষ্ঠী ১৫/১৫, দিবা ১২/২২। পূর্বফাল্গুনী নক্ষত্র ৫৯/৫৫ শেষ রাত্রি ৬/১৪। সূর্যোদয় ৬/১৬/১৭, সূর্যাস্ত ৪/৫৩/১১। অমৃতযোগ প্রাতঃ ৬/৫৯ মধ্যে পুনঃ ৭/৪২ গতে ৯/৪৯ মধ্যে পুনঃ ১১/৫৭ গতে ২/৪৭ মধ্যে পুনঃ ৩/২৯ গতে অস্তাবধি। রাত্রি ১২/৫৬ গতে ২/৪৩ মধ্যে। বারবেলা ৭/৩৫ মধ্যে পুনঃ ১২/৫৩ গতে ২/১৩ মধ্যে পুনঃ ৩/৩ গতে অস্তাবধি। কালরাত্রি ৬/৩৩ মধ্যে পুনঃ ৪/৩৬ গতে উদয়াবধি। 
৫ পৌষ, ১৪৩১, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৪। ষষ্ঠী দিবা ১/৫৮। পূর্বফাল্গুনী নক্ষত্র অহোরাত্র। সূর্যোদয় ৬/১৯, সূর্যাস্ত ৪/৫২। অমৃতযোগ দিবা ৭/৬ মধ্যে ও ৭/৪৯ গতে ৯/৫৭ মধ্যে ও ১২/৫ গতে ২/৫৬ মধ্যে ও ৩/৮ গতে ৪/৫২ মধ্যে এবং রাত্রি ১/৪ গতে ২/৫০ মধ্যে। কালবেলা ৭/৩৮ মধ্যে ও ১২/৫৫ গতে ২/১৪ মধ্যে ও ৩/৩৩ গতে ৪/৫২ মধ্যে। কালরাত্রি ৬/৩৩ মধ্যে ও ৪/৩৮ গতে ৬/২০ মধ্যে।
১৮ জমাদিয়স সানি।

ছবি সংবাদ

এই মুহূর্তে
সিমলার কৃষ্ণনগরে একটি বাড়িতে আগুন, হতাহতের খবর নেই

08:14:00 PM

মোহালিতে নির্মীয়মান বিল্ডিংয়ের একাংশ ভেঙে পড়ার ঘটনায় শুরু উদ্ধারকাজ, অকুস্থলে রয়েছে জাতীয় বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনী

08:13:00 PM

আইএসএল: ইস্ট বেঙ্গল ০-জামশেদপুর ০ (৩৭ মিনিট)

08:08:00 PM

নিউ আলিপুরে ঝুপড়িতে আগুন লাগার ঘটনায় অকুস্থলে দমকলের ১৬টি ইঞ্জিন

08:07:00 PM

নিউ আলিপুরে আগুন লাগার ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক যানজট, শিয়ালদহ-বজবজ শাখায় ট্রেন চলাচলও নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে

07:38:00 PM

পাঞ্জাবের মোহালিতে ভেঙে পড়ল একটি নির্মীয়মান বিল্ডিংয়ের একাংশ, হতাহতের খবর নেই

07:38:00 PM