স্বদেশের বা বিদেশের নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যালাভের সুযোগ পেতে পারেন। সব কাজে কমবেশি সাফল্যের যোগ। আয় ... বিশদ
ইতিমধ্যেই, বিষয়টি নিয়ে বহু কোম্পানি কাজও শুরু করে দিয়েছে। জলের অণু ভেঙে তৈরি হওয়া হাইড্রোজেন দিয়ে গাড়ি চালাতে চাইছে কোম্পানিগুলো। যদিও বিষয়টি মোটেই যতটা সহজ মনে করা হচ্ছে, ততটা সহজ কিন্তু নয়। কারণ এর আগে ২০০২ সালে জেনেসিস ওর্য়াল্ড এনার্জি নামে একটি কোম্পানি দাবি করেছিল, তাদের গাড়ির ইঞ্জিন জল থেকে হাইড্রোজেন অণুকে আলাদা করতে পারে। কিন্তু, গাড়িটি শেষ পর্যন্ত রাস্তায় নামানো সম্ভব হয়নি। ২০০৮ সালে একই ভাবে জাপানের একটি সংস্থা দাবি করেছিল, তাদের গাড়ি শুধুমাত্র হাওয়া ও জলের সাহায্যেও চলতে পারে। যদিও গাড়িটির অনেক আপডেটই তখন বাকি ছিল। এরপর সম্প্রতি অস্ট্রেলিয়া ও ইজরায়েলের যৌথ উদ্যোগে একটি জলচালিত গাড়ি তৈরি করার পরিকল্পনার বিষয়ে জানানো হয়েছে। যেটি মূলত ইজরায়েলি প্রযুক্তিতেই তৈরি করা হবে।
বিশেষ বিষয় হল, জল কিন্তু দাহ্য নয়। এমন কোনও কেমিক্যাল প্রসেসও নেই যা জলকে দাহ্য করে তুলতে পারে। তবে জলীয় বাষ্প দিয়ে ইঞ্জিন চালানো সম্ভব। কিন্তু তার জন্য জলকে গরম করতে হবে। এমনকী, কয়েক দশক আগে পর্যন্ত এই পদ্ধতি মেনেই বাষ্পীয় ট্রেনও চলত। ফলে এই একই পদ্ধতিতে গাড়ি চালানোও অসম্ভব নয়। আবার, জল থেকে ইলেকট্রিকও উৎপাদন করা যায়। কোনও ভাবে সেই বিদ্যুৎ গাড়িতে ব্যবহার করা যায় কিনা সেই সম্ভাবনাও খতিয়ে দেখছেন বিশেষজ্ঞদের একাংশ।