স্বদেশের বা বিদেশের নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যালাভের সুযোগ পেতে পারেন। সব কাজে কমবেশি সাফল্যের যোগ। আয় ... বিশদ
গবেষক মহলের দাবি, আরও বেশ কিছু কোম্পানি এআই জেনারেটেড ড্রাগ আবিষ্কার করবার চেষ্টা চালিয়েছে। চলছে ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালও। কিন্তু এটি বিশ্বের প্রথম ওষুধ, যেটি ‘নভেল এ আই ডিসকভার্ড টার্গেট’ এবং ‘নভেল এআই জেনারেটেড ডিজাইন’-এ তৈরি। প্রসঙ্গত, এই ড্রাগ ডিজাইনে ওষুধের নতুন মলিকিউল বা নয়া উপাদান তৈরির কাজে এআই ব্যবহার করা হয়েছে। এক্ষেত্রে এআই প্রযুক্তি যে কাজ করছে, তা ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালেও প্রমাণিত হয়েছে।
সূত্রের খবর, এই দ্বিতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালটি আমেরিকা এবং চীনের ৪০টি হাসপাতালে চলবে ১২ সপ্তাহ ধরে। সেটি সফল হলে কয়েক হাজার রোগীকে নিয়ে চলবে তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়াল। কী বলছেন চিকিৎসকরা? বিশিষ্ট মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডাঃ রাজীব শীল বলেন, আমরা চাই বা না চাই, এআই-ই হল ভবিষ্যৎ। স্বাস্থ্যক্ষেত্রে এর ব্যবহার হবে আরও বেশি। প্রযুক্তিকে স্বাগত জানাই। কিন্তু প্রযুক্তির অপব্যবহারও যাতে না-হয়, সেদিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখা উচিত।
সোজা কথায়, রথের রশি যেন দক্ষ চিকিৎসকের হাতেই থাকে। রাজ্যজুড়ে বিভিন্ন ক্লিনিক্যাল ট্রায়ালের ফেসিলিটেটর স্নেহেন্দু কোনার বলেন, বর্তমানে হংকং-এর ওই একই সংস্থা এআই মডেলে আরও দুটি ওষুধ তৈরির কাজ চালাচ্ছে। একটি করোনার ওষুধ, অন্যটি ক্যান্সারের। ফেজ-১ পর্যায়ে রয়েছে গবেষণাটি। তিনি বলেন, এআই মডেলে ওষুধের নতুন মলিকিউল বা ডিজাইন আসবে। কিন্তু ট্রায়াল সবসময়ই হবে ইচ্ছুক স্বেচ্ছাসেবীদের নিয়ে। এই মডেলে লাভ কী? স্নেহেন্দুবাবু বলেন, লাভই লাভ! খরচ, এক ধাক্কায় অনেকটাই কমে
যাবে। কমবে মানবসম্পদের ব্যবহার, অথচ কম লাগবে সময়।