মনোরম স্থানে সপরিবারে ভ্রমণ ও আনন্দ উপভোগ। সম্পত্তি সংরক্ষণে সচেষ্ট না হলে পরে ঝামেলায় পড়তে ... বিশদ
ইডেনে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে সূর্য বললেন, ‘হার্দিকের সঙ্গে আমার সম্পর্ক খুবই ভালো। ওর নামের পাশে ভাইস-ক্যাপ্টেন ট্যাগ নেই তো কী হয়েছে, দলে ওর গুরুত্ব একটুও কমেনি। আমরা এক সঙ্গে বহুদিন ধরে খেলছি মুম্বই ইন্ডিয়ান্সে। আইপিএলে যখন ওর নেতৃত্বে খেলি, তখন অনেক চাপমুক্ত থাকি। জাতীয় দলে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে আমাকে। সেটা সঠিকভাবে পালনের চেষ্টা করছি। আমাদের লক্ষ্য একটাই, দলকে সাফল্যের শিখরে পৌঁছে দেওয়া। অক্ষরও বহুদিন ধরে খেলছে। ওর অভিজ্ঞতা কাজে লাগবে। আসলে অধিনায়ক, সহ-অধিনায়ক বড় ব্যাপার নয়, আমরা সবাই একটা লিডারশিপ গ্রুপের অংশ বিশেষ। হার্দিকও তার মধ্যে রয়েছে। মাঠে নেমে ভাবি না, কে ক্যাপ্টেন। প্রয়োজন বুঝে সবাই দলকে নেতৃত্ব দিতে এগিয়ে আসে। এটাই আমাদের সাফল্যের ইউএসপি।’
ইডেনের সঙ্গে সূর্যকুমারের দীর্ঘদিনের সম্পর্ক। কলকাতা নাইট রাইডার্সের জার্সি গায়ে এই মাঠে তাঁর আইপিএল যাত্রা শুরু। সূর্য বলছিলেন, ‘এই মাঠ আমার কাছে খুবই স্পেশ্যাল। ইডেনে ফিরে দারুণ লাগছে।’ টেস্টে ভারতীয় দলের বিপর্যয় যে তাঁদের টি-২০ সিরিজ অভিযানের পথে বড় কাঁটা সেটা ভালোই জানেন সূর্যকুমার। তাই বিতর্কিত প্রশ্ন সন্তর্পণে এড়িয়ে গেলেন। কোচ গম্ভীরের প্রশংসাও শোনা গেল তাঁর মুখে। বললেন, ‘গম্ভীরের নেতৃত্বে আমি কেকেআরের খেলেছি। ক্রিকেট নিয়ে ওর চিন্তাভাবনা খুবই ইতিবাচক। কোচ হিসেবেও আমাদের পর্যাপ্ত স্বাধীনতা দেয়। আমরা সমস্যা খুব সহজেই তুলে ধরতে পারি। ড্রেসিং-রুমের পরিবেশ সেই কারণেই সব সময় ফুরফুরে থাকে।’