বিমা প্রভূতক্ষেত্র থেকে অর্থাগম যোগ। গৃহ সংস্কার বা ক্রয়ের প্রয়োজনীয় অর্থ পেয়ে যেতে পারেন। শরীরের ... বিশদ
সেমি-ফাইনালে সার্ভিসেসের বিরুদ্ধে হাল্কা চোট পেয়েছিলেন নরহরি শ্রেষ্ঠা। তাই ফাইনালে ফর্মেশনে বদল আনেন কোচ। মাঝমাঠের দখল নিতে ৪-২-৩-১ ছকে দল সাজান তিনি। আপফ্রন্টে সিঙ্গল স্ট্রাইকারে ছিলেন রবি হাঁসদা। প্রথমার্ধে দু’দলই ঝুঁকিহীন ফুটবল খেলে। তার মধ্যেও বাংলার প্রাধান্য ছিল বেশি। ২৩ মিনিটে বক্সের বাইরে থেকে রবির উদ্দেশ্যহীন শট
কোনও বিপদ ঘটাতে পারেনি। দ্বিতীয়ার্ধেও খেলায় খুব একটা পার্থক্য ঘটেনি। বাংলাকে টাই-ব্রেকারে হারিয়ে এসেছিল কেরলের শেষ দু’টি সাফল্য। এবারও সেটাই ছিল লক্ষ্য। সঞ্জয় সেন সেটা বুঝেই ৭৭ মিনিটে ইসরাফিলকে মাঠে নামান। ৮৩ মিনিটে চাকু মান্ডির শট গোললাইন সেভ করেন এক কেরল ডিফেন্ডার। তবে শেষ ১০ মিনিট বাংলার ক্রমাগত আক্রমণে রীতিমতো দিশাহারা দেখায় কেরলকে। অবশেষে সংযোজিত সময়ের চতুর্থ মিনিটে প্রতিপক্ষ বক্সে আদিত্য থাপার হেড থেকে কেরল ডিফেন্ডারকে টপকে আলতো টোকায় বল জালে জড়ান রবি হাঁসদা (১-০)।
এদিকে, ফেডারেশনের পক্ষ থেকে ডিডি স্পোর্টস চ্যানেলে ফাইনাল সম্প্রচারের কথা ঘোষণা করা হলেও টিভিতে তা দেখানো হয়নি। অগত্যা ইউটিউবে চোখ রাখেন ফুটবল অনুরাগীরা। তবে সেখানেও মাঝেমাঝেই সমস্যা হতে থাকে। ফেডারেশন অবশ্য শুরু থেকে দায়সারাভাবেই টুর্নামেন্টটা করতে চেয়েছিল। মাঠে দর্শকও ছিল হাতে গোনা। এভাবে চলতে থাকলে, আগামী দিনে ঐতিহ্যশালী সন্তোষ ট্রফির জায়গা হবে হিমঘরে। আর ফেডারশেন কর্তারা মত্ত থাকবেন শুধুই গদি বাঁচানোর খেলায়।
বাংলা: সৌরভ, রবিলাল, জুয়েল, অয়ন (মদন), বিক্রম, আদিত্য, চাকু, মনোতোষ, সুপ্রদীপ, আবু সুফিয়ান (ইসরাফিল) ও রবি।
(রবি হাঁসদা)