পারিবারিক সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারার প্রচেষ্টায় সাফল্য পাবেন। ব্যবসায় লগ্নি বৃদ্ধির সম্ভাবনা । শরীর একপ্রকার থাকবে। ... বিশদ
এদিকে, আগামী ১১ জানুয়ারি ডার্বি নিয়ে জট অব্যাহত। এদিন সাংবাদিক সম্মেলনে ক্রীড়ামন্ত্রী জানান, ‘ওই সময় গঙ্গাসাগর মেলা চলবে। তাই ২৫ দিন আগেই পুলিসের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, ডার্বির জন্য নিরাপত্তা দেওয়া সম্ভব নয়।’ তাহলে কি ডার্বির তারিখ পিছিয়ে যাচ্ছে? না ভেন্যু পরিবর্তন হবে? ক্রীড়ামন্ত্রীর জবাব, ‘এটা আয়োজকরা ঠিক করবে।’ আইএসএলের ফিরতি ডার্বির আয়োজক মোহন বাগান। ম্যাচটি কলকাতায় না হলে প্রায় দেড় কোটি টাকা ক্ষতি হবে। তাই পুরো বিষয়টি নিয়ে চিন্তিত কর্তৃপক্ষ। তবে যা পরিস্থিতি তাতে ভেন্যু পরিবর্তনের সম্ভাবনাই বেশি। সূত্রের খবর, সবুজ-মেরুন ম্যানেজমেন্টের থেকে বিকল্প দু’টি ভেন্যুর নাম চেয়েছে এফএসডিএল। মোহন বাগান সচিব দেবাশিস দত্তের কথায়, ‘পুলিস না পেলে তো ডার্বি আয়োজন সম্ভব নয়। এফএসডিএলকে চিঠি দিয়ে পুরো বিষয়টি জানানো হয়েছে। উত্তরের অপেক্ষায় রয়েছি।’
ইস্ট বেঙ্গলের শীর্ষকর্তা দেবব্রত সরকারের মন্তব্য, ‘প্রশাসনের দিকটাও দেখতে হবে। পুজোর সময় আমরাও গোয়ার বিরুদ্ধে অন্য ভেন্যুতে খেলেছিলাম। তখন ম্যাচ পিছতে চায়নি আইএসএল। তাই সূচি মেনে ১১ জানুয়ারিতেই হোক ডার্বি। প্রয়োজনে অন্য ভেন্যুতে ম্যাচ স্থানান্তরিত করুক। এখন আইএসএল কী সিদ্ধান্ত নেয়, তার অপেক্ষায় রয়েছি।’ উল্লেখ্য, আগামী ৮-১৭ জানুয়ারি গঙ্গাসাগর মেলা চলবে। পুণ্যার্থীদের যাতে কোনওরকম সমস্যা না হয়, তার জন্য প্রতিবছরই অতিরিক্ত পুলিস মোতায়েন থাকে। সম্প্রতি রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে একাধিক জঙ্গী ধরা পড়ায় এবার নিরাপত্তা আরও আঁটোসাঁটো করা হয়েছে।