চিকিৎসাশাস্ত্রের অধ্যয়নে বিশেষ উন্নতি ও সাফল্যের যোগ। কর্মস্থল পরিবর্তন ও উপার্জন বৃদ্ধির সম্ভাবনা। মনে অস্থিরতা। ... বিশদ
হায়দরাবাদে টস জিতে বোলিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন বাংলার অধিনায়ক সুদীপ ঘরামি। শুরুটা ভালো হয়নি দিল্লির। প্রথম ওভারেই ওপেনার প্রিয়াংশ আর্যকে (৪) ফেরান মুকেশ কুমার। সেই ধাক্কা সামলে অবশ্য হিম্মত সিং (৬০) ও অনুজ রাওয়াত (অপরাজিত ৭৯) দিল্লিকে ভদ্রস্ত জায়গায় পৌঁছে দেন। বাংলার সফলতম বোলার মুকেশ কুমারের সংগ্রহ চারটি উইকেট। মহম্মদ সামির অভাব খুব একটা টের পেতে দেননি তিনি। জবাবে বাংলার শুরুটাও ভালো হয়নি। ওপেনার করণ লাল মাত্র ৫ রান করে আউট হন। ক্যাপ্টেন সুদীপ ঘরামি ২৩ ও অনুষ্টুপ মজুমদার ৩৭ রান করে ফেরেন। তবে চাপের মুখেও বিধ্বংসী ব্যাটিং জারি ছিল ওপেনার অভিষেক পোড়েলের। লিস্ট-এ ক্রিকেটে প্রথম শতরানের পাশাপাশি দলকে জিতেয়েই মাঠ ছাড়েন তিনি। কোচ লক্ষ্মীরতন শুক্লার কথায়, ‘অভিষেকের জন্য কোনও প্রশংসায় যথেষ্ট নয়। পাশাপাশি মুকেশও ভালো বল করেছে।’
এদিকে, শ্রেয়স আয়ারের ১১৪ রানের অপরাজিত ইনিংসও হার এড়াতে পারেনি মুম্বইয়ের। কর্ণাটকের কাছে সাত উইকেটে হেরেছেন সূর্যকুমার যাদবরা। প্রথমে ব্যাট করে মুম্বই তোলে ৪ উইকেটে ৩৮২। জবাবে ২২ বল বাকি থাকতেই জয় ছিনিয়ে নেয় কর্ণাটক। সৌজন্যে কৃষ্ণাণ শ্রীজিতের অপরাজিত ১৫০ রানের ইনিংস। অন্যদিকে, লিস্ট-এ ক্রিকেটে ভারতীয়দের মধ্যে দ্রুততম শতরানের নজির গড়েছেন পাঞ্জাবের আনমোলপ্রীত সিং। মাত্র ৩৫ বলে তিন অঙ্কের ঘরে পৌঁছন তিনি। ৪৫ বলে তাঁর অপরাজিত ১১৫ রানের ইনিংসে ভর করেই অরুণাচল প্রদেশকে (১৬৪) ৯ উইকেটে উড়িয়ে দিয়েছে পাঞ্জাব (১৬৭-১)।