পত্নীর স্বাস্থ্যহানিতে চিন্তা বৃদ্ধি। পারিবারিক ক্ষেত্রে আত্মীয়দের সঙ্গে সম্পর্কে শীতলতা। কাজকর্মে উন্নতি ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
কেন এমন হল? শুনেছিলাম, সুপার সিক্সে ইস্ট বেঙ্গল বনাম মহমেডান স্পোর্টিং ম্যাচের পর যাবতীয় সমস্যার সূত্রপাত। ‘সন অব দ্য সয়েল’ খেলানোর নিয়ম মানেনি সাদা-কালো ব্রিগেড। ফলে ম্যাচ ড্র হলেও পরবর্তীতে পুরো পয়েন্ট পায় ইস্ট বেঙ্গল। গতবার আইএসএলে মুম্বই বনাম জামদেশরপুর ম্যাচেও এমনই ঘটনা ঘটে। সেক্ষেত্রেও পয়েন্ট পায় মুম্বই। ঘরোয়া লিগে মুখ ফেরানো যাক। আইএফএ’র শৃঙ্খলারক্ষা কমিটির সভায় আগের সিদ্ধান্ত বদলে যায়। স্পোর্টিং স্পিরিট দেখিয়ে পুরো পয়েন্ট নিতে অস্বীকার করে ইস্ট বেঙ্গল। এমন উদাহরণও নজিরবিহীন। এরপরেও লিগ বন্ধ কেন? চ্যাম্পিয়নশিপের দৌড়ে ইস্ট বেঙ্গলের সঙ্গে সমানতালে পাল্লা দিচ্ছে ডায়মন্ডহারবার এফসি। পয়েন্ট টেবিলে মাত্র দু’পয়েন্টে এগিয়ে লাল-হলুদ ব্রিগেড। অর্থাৎ ইস্ট বেঙ্গল বনাম ডায়মন্ডহারবার ম্যাচের উপর লিগের ভাগ্য নির্ভর করবে। অথচ গুরুত্বপূর্ণ সেই ম্যাচ ক্রমাগত পিছিয়ে চলেছে। ব্যক্তিগত মত, এসব ক্ষেত্রে কড়া হাতে শৃঙ্খলাবোধ ফেরানো জরুরি। ‘খেলব না’, ‘অমুকের পদত্যাগ চাই’— এমন হুঙ্কারের দাপটে ফুটবলই ব্রাত্য। আইএফএ’র শীর্ষ কর্তারা মাঠের মানুষ। দীর্ঘদিন ধরে ক্লাব চালান। নিজেদের মধ্যে কোনও ভুল বোঝাবুঝি থাকলে তা দ্রুত মেটানোর অনুরোধ জানাই। পাশাপাশি কড়া হাতে প্রশাসন চালানো হোক, যাতে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের প্রয়োজন না হয়। লিগের পুরনো জৌলুস ফিরুক, প্রাক্তন ফুটবলার হিসেবে এটাই চাই।