ব্যবসায়িক কাজকর্ম ভালো হবে। ব্যবসার প্রসারযোগও বিদ্যমান। উচ্চশিক্ষায় সন্তানের বিদেশ গমনের সুযোগ আসতে পারে। গৃহশান্তি ... বিশদ
উরুগুয়ের বিরুদ্ধে ৬১ শতাংশ বল পজেশন রেখেছিল ব্রাজিল। তবে গোল লক্ষ্য করে শট নিয়েছে মাত্র তিনটি। পক্ষান্তরে নুনেজরা নিয়েছেন দু’টি শট। তারমধ্যে একটি গোল। ম্যাচের তৃতীয় মিনিটেই সুযোগ হাতছাড়া করেন ব্রাজিলের ভিনিসিয়াস। এরপর এই দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিলেন রাফিনহা। প্রথমার্ধের সংযোজিত সময়ে ইগরের হেড রুখে দেন উরুগুয়ের গোলরক্ষক।
বিরতির পর ব্রাজিলের লকগেট খোলেন ভালভার্দে। বাঁ প্রান্ত থেকে ম্যাক্সিমিলিয়ানো আরাহুর পাস বক্সের ঠিক উপর ধরেন তিনি। এরপর ডান পায়ের বাঁক খাওয়ানো শটে বল জালে জড়ান রিয়াল মাদ্রিদের মিডিও। সাত মিনিট পরেই সমতায় ফেরে সেলেকাওরা। লুজ বল পেয়ে বাঁ পায়ের দুরন্ত ভলিতে লক্ষ্যভেদে সফল গেরসন। শেষ পর্বে রাফিনহা ও লুইস হেনরিক সহজ সুযোগ নষ্ট করেন। দলের এই পারফরম্যান্সে স্বাভাবিকভাবেই চাপ বাড়ছে কোচ ডোরিভালের উপর। নতুন বছরে দলকে জয় ফেরানোই তাঁর চ্যালেঞ্জ।