প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
গত টেস্টে পুনের পিচে বল ঘুরতেই বিপাকে পড়েছিলেন ভারতীয় ব্যাটসম্যানরা। প্রশ্ন উঠেছিল, তাহলে কি স্পিন খেলতে ভুলে গেলেন কোহলিরা? টিম ইন্ডিয়ার কোচ অবশ্য তা মানতে রাজি নন। তাঁর যুক্তি, ‘সব সময় নিজেদের ব্যর্থতাকে বড় করে না দেখিয়ে বিপক্ষের বোলারদের প্রশংসাও প্রয়োজন। মিচেল স্যান্টনার গত টেস্টে অনবদ্য বোলিং করেছে। আমাদের ছেলেরা যে পরিশ্রম করেনি, তা নয়। কিন্তু তা প্রমাণের জন্য সাফল্য দরকার। তবুও বলব, একটা ম্যাচ দিয়ে স্পিন না খেলতে পারার সিদ্ধান্তে উপনীত হওয়া উচিত নয়।’ একই সঙ্গে প্রশ্ন উঠছে, অতিরিক্ত টি-২০ ক্রিকেট এবং আগ্রাসী মানসিকতাই কি ভারতের বিপর্যয়ের কারণ? এই প্রসঙ্গে গম্ভীর বলেন, ‘১০ বছর আগে ক্রিকেট যেভাবে খেলা হত, এখন সেটা হয় না। তবে টি-২০ ক্রিকেটের প্রভাব যে পড়েছে, তা স্পষ্ট। কিন্তু টেস্ট ম্যাচকে তার মতো করেই খেলা উচিত। প্রয়োজনে দিনে চারশো রান তুলতে হতে পারে, আবার তেমন হলে ধৈর্য্যশীল ব্যাটিংয়ে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে ইনিংসকে। আমার চোখে একজন কমপ্লিট ক্রিকেটার সে, যে টি-২০ ও টেস্টে সেরা পারফরম্যান্স মেলে ধরতে পারে। তবে অতিরিক্ত টি-২০ ক্রিকেট খেলার ফলে ব্যাটসম্যানদের উইকেটে টিকে থাকার অভ্যাস ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই বিষয়ে আমি বাড়তি সতর্ক এবং ছেলেদের নিয়ে কাজও করছি। আশা করছি, আগামীতে তার সুফল পাব।’