প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
এমনিতে অভিমন্যুর অভিজ্ঞতা কম নয়। ৯৯ প্রথম শ্রেণির ম্যাচে ৭৬৩৮ রান করেছেন তিনি। এরমধ্যে ২৭টি সেঞ্চুরি ও ২৯টি হাফ-সেঞ্চুরি রয়েছে। ফর্মেও রয়েছেন তিনি। দলীপ ট্রফিতে কিছুদিন আগে ১৫৭ ও ১১৬ রান করেছেন। ইরানি কাপে মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে অবশিষ্ট ভারতের হয়ে এসেছে ১৯১। রনজি ট্রফিতে বাংলার হয়ে উত্তরপ্রদেশের বিরুদ্ধে ১২৭ রানে অপরাজিতও ছিলেন তিনি।
নীতীশকে আবার দেখা হচ্ছে অলরাউন্ডার হিসেবে। তবে প্রথম শ্রেণির ক্রিকেটে তাঁর পারফরম্যান্স আহামরি নয় একেবারেই। ‘এ’ দলের হয়ে দুটো ম্যাচে আত্মবিশ্বাস বাড়িয়ে নিতে চাইবেন তিনি। চোট সারিয়ে ফেরার পর প্রসিদ্ধও নজরকাড়া বোলিং করেননি। পাঁচ টেস্টের সিরিজে কোনও না কোনও ম্যাচে প্রথম এগারোয় থাকতেই পারেন ডানহাতি পেসার। তার আগে তিনিও চাইবেন স্থানীয় পিচ ও পরিবেশের সঙ্গে সড়গড় হতে। এছাড়া ঋতুরাজ গায়কোয়াড়, ঈশান কিষান, সাই সুদর্শন, দেবদূত পাদিক্কাল, মুকেশ কুমার, নবদীপ সাইনি, খলিল আহমেদদের কাছেও ‘এ’ দলের হয়ে ম্যাচ নিজেদের মেলে ধরার দুর্দান্ত সুযোগ।