শিল্পকর্মে সাফল্য, সুনাম ও উপার্জন বৃদ্ধি। ব্যবসায় অগ্রগতি। মানসিক অস্থিরতা। ... বিশদ
গতবার মোহন বাগান আপফ্রন্টে ফুল ফুটিয়েছিলেন দিমিত্রি-জেসন কামিংসরা। এবার ম্যাকলারেনের অন্তর্ভুক্তি যে কোনও রক্ষণের ঘুম কেড়ে নেওয়ার পক্ষ যথেষ্ট। এই অজি স্ট্রাইকার কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে লড়াই জিততে চান। তাঁর সংযোজন, ‘ভারতে আসার অন্যতম কারণ কামিংস-দিমিদের উপস্থিতি। অতীতে ওদের সঙ্গে খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে। তাই মানিয়ে নিতে সমস্যা হবে না। শুধু আইএসএল নয়, সব টুর্নামেন্টেই আমাদের ভালো ফল করতে হবে। তাই সকলকে সমান দায়িত্ব নিতে হবে।’ একইসঙ্গে কলকাতা ডার্বি প্রসঙ্গে ম্যাকলারেনের মন্তব্য, ‘কলকাতায় আসার আগে আইএসএল মহারণের ভিডিও দেখেছি। সমর্থকদের উন্মাদনা হৃদয় ছুঁয়ে গিয়েছে। আমিও ডার্বিতে জয়ের স্বাদ পেতে মুখিয়ে। গোল করে সমর্থকদের মুখে হাসি ফোটানই একমাত্র লক্ষ্য।’
কোচ হোসে মোলিনা আগেও ভারতে কোচিং করিয়েছেন। তাঁর প্রশিক্ষণে ২০১৬ সালে আইএসএল খেতাব জিতেছিল এটিকে। এবার মোহন বাগান সুপার জায়ান্টকেও সাফল্য এনে দিতে বদ্ধপরিকর এই স্প্যানিয়ার্ড। তাঁর কথায়, ‘মোহন বাগানের ইতিহাস অজানা নয়। সমর্থকদের আবেগের মর্যাদা দেওয়াই থাকবে আমাদের লক্ষ্য। আইএসএল, ডুরান্ড কাপ হোক কিংবা এশিয়ান চ্যাম্পিয়ন্স লিগ—সব টুর্নামেন্টেই জেতার জন্য দল মাঠে নামবে।’
এদিকে, আনোয়ার ইস্যুতে মুখ খুললেন সঞ্জীব গোয়েঙ্কা। তাঁর কথায়, ‘বিষয়টা প্লেয়ার স্ট্যাটাস কমিটির অধীনে রয়েছে। ওরাই সিদ্ধান্ত নেবে। তবে মোহন বাগানের একটা ঐতিহ্য রয়েছে। তাই কোনওরকম প্ররোচনামূলক প্রশ্নে প্রতিক্রিয়া দিতে চাই না। আনোয়ার এমন একজন ছেলে, যাকে খুবই পছন্দ করি।’
