ডানহাতের তর্জনী আকাশে। মুস্তাফিজুর রহমান এলবিডব্লু হতেই দৌড়ে লাগালেন নবীন উল-হক। তাঁকে জড়িয়ে ধরতে পিছনে ছুটছেন সতীর্থরা। ডাগ-আউট থেকেও আসছেন অনেকে।
আরও একবার আইসিসি ট্রফির স্বপ্ন দেখছে কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারিকা।
ম্যাচের আগে টেলিভিশন ক্যামেরার ক্লোজ আপে দেখা গেল এমবাপেকে। হাতে ধরা মাস্ক, দু’চোখ দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।
বন্যেরা বনে সুন্দর, ভিনিসিয়াস রিয়ালে। দেশের জার্সিতে ব্যর্থ হতেই মঙ্গলবার এভাবেই তিরস্কারের মুখে পড়তে হল তরুণ সেলেকাও উইঙ্গারকে।
সংযোজিত সময়ের মেয়াদ ৮ মিনিট। তার মধ্যে অতিক্রান্ত ৭ মিনিটই।
গ্রুপ পর্বের প্রথম দু’টি ম্যাচ জিতে ইতিমধ্যেই ইউরোর শেষ ষোলোর টিকিট নিশ্চিত করেছে পর্তুগাল। বুধবার শেষ ম্যাচে জর্জিয়ার বিরুদ্ধে সেই ছন্দ ধরে রাখাই লক্ষ্য ২০১৬ চ্যাম্পিয়নদের।
উয়াড়িকে ছ’গোলের মালা পরিয়ে ঘরোয়া লিগে অভিযান শুরু মহমেডান স্পোর্টিংয়ের। লিগ জয়ের হ্যাটট্রিক করা সাদা-কালো ব্রিগেডের নজরে চতুর্থ খেতাব।
ফিজিক্যাল এডুকেশন অব ইন্ডিয়া পরিচালিত তৃতীয় সর্বভারতীয় অনূর্ধ্ব-১৭ ফুটবল প্রতিযোগিতায় মঙ্গলবারের খেলায় গুজরাতকে বড় ব্যবধানে হারাল বাংলা। ম্যাচটি তারা ৫-০ গোলে জেতে।
হস্তশিল্পীদের কর্মে সাফল্য ও সুনাম। সন্তানের সঙ্গে মতবিরোধ হতে পারে। ধর্মকর্মে মনোযোগ বাড়বে। ... বিশদ
সেন্ট লুসিয়া, ১৬ জুন: অস্ট্রেলিয়ার জয়ের জন্য সুপার এইটে পৌঁছে গেল ইংল্যান্ড। লড়েও হারতে হল স্কটল্যান্ডকে। আজ, রবিবার সকালে সেন্ট লুসিয়ায় অস্ট্রেলিয়া বনাম স্কটল্যান্ডের ম্যাচের দিকেই তাকিয়ে ছিলেন জস বাটলাররা। কারণ স্কটল্যান্ড এবং ইংল্যান্ডের পয়েন্ট সমান। শুধুমাত্র নেট রানরেটের বিচারে এগিয়ে ছিল ইংল্যান্ড। এদিনের ম্যাচে স্কটল্যান্ড জিতলেই ইংল্যান্ডের থেকে তাদের পয়েন্ট বেশি হতো। আর তাতেই চলতি বছরের টি-২০ বিশ্বকাপে বাটলার-সল্টদের যাত্রা শেষ হয়ে যেত। আপাতত সেই জায়গা থেকে কিছুটা স্বস্তি পেল ইংল্যান্ড। ‘চিরশত্রু’ অস্ট্রেলিয়ার কাঁধে ভর করেই সুপার এইটে পৌঁছে গেলেন বাটলাররা। যদিও এদিনের ম্যাচে মার্শদের জোর টক্কর দিয়েছিল স্কটল্যান্ড। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ৫ উইকেটে ১৮০ রান তোলেন তাঁরা। স্কটল্যান্ডের হয়ে ব্রেন্ডন ম্যাকমুলেনের ৩৪ বলে ৬০ রান করেন। ওপেনার মুনসি ২৩ বলে ৩৫ এবং অধিনায়ক বেরিংটনও ৩১ বলে ৪২ রান করে ২০ ওভারে অস্ট্রেলিয়াকে ১৮১ রানের টার্গেট দেয়। যদিও এদিনের ম্যাচে অজিদের হতশ্রী ফিল্ডিং দেখে সমালোচনা করেছেন ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরা। মোট ৬ টি ক্যাচ মিস করেন মার্শ-কামিন্সরা। শুধু তাই নয় ব্যাট করতে নেমেও শুরুতেই বিপর্যয় ঘটে অজি শিবিরে। মাত্র ১ রানে করে সাজঘরে ফিরে যান ওয়ার্নার। হাল ধরেন ট্রাভিস হেড। ৪৯ বলে ৬৮ রানের দুরন্ত ইনিংস খেলেন তিনি। স্টোয়নিস ২৯ বলে করেন ৫৯ রান। শেষ ওভার পর্যন্ত ম্যাচ গড়ায়। টিম ডেভিড ১৪ বলে ২৪ রান করে দলকে জেতান। ম্যাচের সেরা হয়েছেন মার্কাস স্টোয়নিস। পাঁচ উইকেটে স্কটল্যান্ডকে হারিয়ে ইংল্যান্ডের মুখে হাসি ফুটিয়ে তোলেন অজিরা।
