মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
২০২২ সালে কলকাতা নাইট রাইডার্স ছেড়ে বেঙ্গালুরুতে যোগ দিয়েছিলেন কার্তিক। সেই মরশুমে ছন্দে ছিলেন না ক্যাপ্টেন কোহলি। ১৬ ম্যাচে ২২.৭৩ গড়ে করেছিলেন ৩৪১ রান। সেবার দ্বিতীয় কোয়ালিফায়ারে রাজস্থান রয়্যালসের কাছে হারায় ফাইনালেও উঠতে পারেনি তাঁর দল। ভিকে’র গলায় ফুটে উঠেছে সেই মরশুমের কথা, ‘সেবার আত্মবিশ্বাসের অভাবে ভুগছিলাম। ফর্মে ফিরতে কার্তিকের সঙ্গে বেশ কয়েকবার আলোচনায় বসেছিলাম। সেই মুহূর্তগুলো দারুণ উপভোগ্য ছিল। আমাকে উদ্দীপ্ত করতে কঠিন পরিস্থিতিতে নিজের দৃষ্টিকোণ সম্পর্কে ব্যাখ্যা দিয়েছিল সততার সঙ্গে।’ ২০০৮ সালে আইপিএলের প্রথম মরশুম থেকেই আইপিএলে নিয়মিত খেলেছেন কার্তিক। মোট ২৫৭ ম্যাচে ২২টি হাফ-সেঞ্চুরি সহ ৪ হাজার ৮৪২ রান করেছেন তিনি। কোহলি বলেছেন, ‘ওর সততা, সাহস ও নিজের উপর বিশ্বাস সত্যিই অতুলনীয়। ড্রেসিং রুমে ওর উপস্থিতি সবসময় উপভোগ করেছি। তার জন্যই আমাদের সম্পর্ক দুর্দান্ত।’ ব্যাটসম্যান কার্তিক সম্পর্কে ভিকে’র মূল্যায়ন, ‘টেকনিক্যালি ও নিখুঁত ব্যাটার। যে কোনও ভূমিকায় মানিয়ে নিতে পারে। ২০১৩ সালের আইপিএলের কথা মনে পড়ছে। সেবার তিন নম্বরে নেমে ৬০০-র মতো রান করেছিল। আমি ওকে বেশ কিছু বিস্ময়কর শট খেলতে দেখেছি। দারুণভাবে নিজেকে ফিনিশার হিসেবে গড়ে তুলেছিল। ভবিষ্যতের জন্য শুভেচ্ছা জানাচ্ছি কার্তিককে।’