বিদ্যায় অগ্রগতি ও নামী প্রতিষ্ঠানে বিদ্যা লাভের সুযোগ পেতে পারেন। ব্যবসায় শুভ ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
প্রশ্ন: আগামী মরশুমে শক্তিশালী দলগঠন নিয়ে কতটা আশাবাদী?
উত্তর: কয়েকজন খেলোয়াড়ের সঙ্গে আমাদের চুক্তি হয়েছে । দলগঠন সম্পূর্ণ হলে লগ্নিকারী সংস্থার তরফ থেকে তাদের নাম ঘোষণা করা হবে। গতবারের স্কোয়াড থেকে তিন বিদেশিকে রাখতে চান কোচ। তাঁর পরামর্শ মেনেই বাকি তিন বিদেশি রিক্রুট করা হচ্ছে। আইএসএলে সফল এমন কোনও বিদেশি ফরোয়ার্ডই চান কুয়াদ্রাত। দিমিত্রিয়াকোস, রয় কৃষ্ণার নাম তালিকায় রয়েছে। একজন ভালো মানের বিদেশি ডিফেন্ডার প্রয়োজন। এছাড়া কোচের তালিকা অনুযায়ী ভারতীয় ফুটবলারের জন্যও ঝাঁপানো হয়েছে। আসলে দক্ষ ভারতীয় ফুটবলারের সংখ্যা সীমিত। তারা বিভিন্ন ক্লাবের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ। টাকা খরচ করেও তাদের পাওয়া অনিশ্চিত। তার উপর ড্রাফটিংয়র সুবিধা থেকে ইস্ট বেঙ্গল বঞ্চিত। তবে চেষ্টার ত্রুটি নেই। সমর্থকদের জন্য বার্তা, দল গত মরশুমের চেয়ে শক্তিশালী হবে।
প্রশ্ন: ২০১৭ সালের পর ফের লাইসেন্স পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হওয়া কতটা স্বস্তির?
উত্তর: ইনভেস্টরদের ধন্যবাদ প্রাপ্য। বিশেষ করে সন্দীপ বাবু এবং বিভাস আগরওয়ালের সহযোগিতার কথা বলতেই হয়। ক্লাব এবং লগ্নিকারী সংস্থা হাতে হাত মিলিয়ে এগিয়েছে। অগ্নি নির্বাপক ব্যবস্থার লাইসেন্সিংয়ের ক্ষেত্রে এএফসি খুবই কঠোর। এক্ষেত্রে দমকলমন্ত্রী সুজিত বসু আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছেন।
প্রশ্ন: আগামী মরশুমে ইস্টবেঙ্গলের সিনিয়র দলের পাশাপাশি ও ডেভেলপমেন্ট টিমও আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট খেলবে। এই বিষয়ে আপনার প্রতিক্রিয়া ঠিক কী?
উত্তর: আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্টের সঙ্গে দেশের সম্মান জড়িত। আত্মতুষ্টির জায়গা নেই। বিনো জর্জের পরামর্শে যুব দল ও ইয়ুথ ডেভেলপমেন্টের পরবর্তী পদক্ষেপ ঠিক করা হচ্ছে।
প্রশ্ন: বাজেট কি এবার আদৌ বাড়ছে?
উত্তর: ইমামির বাজেট বাড়ছে কিনা, টিম দেখলেই তা বোঝা যাবে । তাঁরা নিজেরাও তা উপলব্ধি করেছেন। বোর্ড মিটিংয়েও সদর্থক আলোচনা হয়েছে। আদিত্যজি এবং মনীশজি সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে রেখেছেন। আশা করব, ইস্ট বেঙ্গলের দলগঠনে সেই সদিচ্ছার প্রতিফলন ঘটবে।