হঠাৎ পাওয়া যোগাযোগের মাধ্যমে কর্ম জটিলতার অবসান ও মানসিক চিন্তামুক্তি। আয় ব্যয়ের ক্ষেত্র ঠিক থাকবে ... বিশদ
এই মুহূর্তে কবিগুরুর স্মৃতিবিজড়িত বিশ্বভারতীর বেহাল অবস্থা। গুরুত্বপূর্ণ প্রচুর পদ ফাঁকা। তা নিয়ে খোঁচা দিয়ে সুশান্তবাবু বলেন, বোলপুর কলেজে অধ্যাপকদের ৪৮টি পদই পূরণ হয়ে গিয়েছে। এই কলেজকে দেখে বিশ্বভারতীর শেখা উচিত। পঠনপাঠন প্রসঙ্গে তিনি বলেন, যতই আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স আসুক, ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে শিক্ষকের ‘আই কনটাক্ট’ না হলে পড়ানোটা ঠিক করে হয় কি না আমার সন্দেহ আছে। বর্তমানে পড়াশোনার প্রতি পড়ুয়াদের যে অনীহা তৈরি হয়েছে তারজন্য কোভিড কিছুটা হলেও দায়ী।
সেচমন্ত্রী বলেন, ইতিহাসকে অবহেলা করে কোনও সভ্যতা বাঁচতে পারে না। একটা দেশ তখনই ধ্বংস হয়ে যায়, যখন তার সংস্কৃতি ও সভ্যতার মৃত্যু ঘটে। কেন বাংলার ছাত্রছাত্রীরা বিকৃত ইতিহাস পড়বে? ইতিহাসকে সঠিকভাবে পুনরায় লেখা দরকার। দেশটাকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে যাচ্ছে ইউজিসি। ফরমান জারি করে মুখ্যমন্ত্রী, ক্যাবিনেট, রাজ্যের শিক্ষাদপ্তরের হাত থেকে উপাচার্য নিয়োগের ক্ষমতা কেড়ে নিতে চাইছে। উত্তরপ্রদেশ, বিহারের লোকরা পশ্চিমবঙ্গের উপাচার্য ঠিক করবে? তা আবার হয় নাকি!