হঠাৎ পাওয়া যোগাযোগের মাধ্যমে কর্ম জটিলতার অবসান ও মানসিক চিন্তামুক্তি। আয় ব্যয়ের ক্ষেত্র ঠিক থাকবে ... বিশদ
প্রধান শিক্ষক পবিত্রকুমার গৌরী বলেন, এদিন গৌতম বুদ্ধ পার্ক, বিশুদ্ধ পরিস্রুত পানীয় জল প্রকল্প ও জল ধরো জল ভরো প্রকল্পের উদ্বোধন হয়। এছাড়াও কাজি নজরুল ইসলাম, বিপ্লবী ক্ষুদিরাম, সিধু-কানুর মূর্তির আবরণ উন্মোচন হয়। আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস স্মারকেরও আবরণ উন্মোচন করা হয়। ২০২২ সালে এই স্কুল নির্মল বিদ্যালয়ের পুরস্কার পেয়েছিল। এদিন সেই স্মারকের আবরণ উন্মোচন হল। শিক্ষামূলক নানা মডেলেরও উদ্বোধন হয়। তাতে স্থান পেয়েছে জ্ঞান সমুদ্র, শিক্ষার মূল্য, জ্ঞান বৃক্ষ, গ্লোব, নিজেকে গড়ে তুলুন, ডিএনএ’র গঠন, শিক্ষা আমার ব্রত ও শিক্ষা অন্তহীন মডেল।
ছোটখেলনা সুরেন্দ্র স্মৃতি বিদ্যামন্দির ১৯৭১ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। তখন অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ানো হতো। ২০০০ সালে স্কুলটি মাধ্যমিকস্তরে উন্নীত হয়। ২০০৫ সালে উচ্চমাধ্যমিক পড়ানোর অনুমতি মেলে। বর্তমানে স্কুলের ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা প্রায় ১৭০০। এদিন পড়ুয়াদের নাচ, গান, আবৃত্তি, যোগাসন পরিবেশনে অনুষ্ঠানটি প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে। শিক্ষামূলক বিভিন্ন মডেল দেখতে পড়ুয়াদের ভিড় জমে।
প্রধান শিক্ষক বলেন, স্কুলের শিক্ষক, প্রাক্তন শিক্ষক, স্থানীয় বাসিন্দা, শুভানুধ্যায়ীদের আর্থিক সহয়তায় এই সব প্রকল্প ও মূর্তি বসানো হয়। সকলের সহযোগিতায় এদিন নানা অনুষ্ঠানে স্কুল প্রাঙ্গণ আনন্দ মুখর হয়ে ওঠে। মডেলগুলি থেকে ছাত্রছাত্রীরা উপকৃত হবে। তাদের জ্ঞান বৃদ্ধি হবে।