পারিবারিক সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারার প্রচেষ্টায় সাফল্য পাবেন। ব্যবসায় লগ্নি বৃদ্ধির সম্ভাবনা । শরীর একপ্রকার থাকবে। ... বিশদ
রেস্তোরাঁর মালিক স্থানীয় বাসিন্দা আলপনা সরকার বলেন, দেশের মনীষীরা আমাদের পথপ্রদর্শক। তাঁদের প্রতিকৃতিতে এভাবে কালি লাগানো কখনওই কাম্য নয়। এঁদের যদি আমরা সঠিক মর্যাদাই না দিতে পারি, তাহলে বরং তাঁদের মূর্তি না রাখাই ভালো। তাঁদের এভাবে অপমান করার অধিকার কারও নেই।
স্বামী বিবেকানন্দের পূর্ণ প্রতিকৃতিটির ভাস্কর শিল্পী বাসুদেব পাল হতাশার সুরে বলেন, ক’দিন আগেই ঘটনাটি শুনলাম। কী আর বলব বলুন? শিল্পী হিসেবে কষ্ট তো হচ্ছেই। কয়েক বছর আগে পুরসভার সহায়তায় নিজ উদ্যোগে বেশ কিছু মনীষীর পূর্ণ ও আবক্ষ মূর্তি ওই পার্কে বসাই। আগে বছর বছর রঙ করা হত। মূর্তিগুলির দেখভাল করার দায়িত্ব পুরসভারই। ওই ওয়ার্ডের কাউন্সিলর সুকুমার রাজবংশী দায় স্বীকার করে বলেন, পার্কটি পুরসভার অধীনে হলেও যেহেতু আমি এই ১৪ নম্বর ওয়ার্ডেরই কাউন্সিলর, তাই দায়িত্ব আমারই। বিষয়টি আমার নজর এড়িয়ে গিয়েছে। আমি ব্যাপারটি খেয়াল করিনি। খানিকটা ব্যর্থতাও হতে পারে। তবে যদি এরকম কিছু ঘটে থাকে, তাহলে আমি নিজেই দায়িত্ব নিয়ে এটা ঠিক করে দেওয়ার ব্যবস্থা করে দিচ্ছি। -নিজস্ব চিত্র