পারিবারিক সম্পত্তি ভাগ-বাটোয়ারার প্রচেষ্টায় সাফল্য পাবেন। ব্যবসায় লগ্নি বৃদ্ধির সম্ভাবনা । শরীর একপ্রকার থাকবে। ... বিশদ
হেতমপুর পঞ্চায়েত প্রধান টুম্পা বাউরি বলেন, গত বর্ষাকাল থেকেই রাস্তার হাল খুব খারাপ। আমরা পঞ্চায়েত থেকে বিডিও অফিসে জানিয়েছিলাম। কিন্তু এখনও কাজ শুরু হয়নি। ফের বিষয়টি বিডিও অফিসে জানানো হবে।
দুবরাজপুর ব্লকের হেতমপুর পঞ্চায়েতে রানিগঞ্জ-মোড়গ্রাম ১৪ নম্বর জাতীয় সড়কের দরবেশ মোড় থেকে ধরমপুর গ্রাম পর্যন্ত শাল নদীর উপর সেতু ও দু’ধারের রাস্তা তৈরি করা হয়েছিল। একবছর আগে এই কাজ সম্পন্ন হয়। কিন্তু বর্ষাকাল থেকেই রাস্তাটি ফের বেহাল হয়ে পড়েছে। এখন পিচ উঠে রাস্তা খানাখন্দে ভরেছে। এলাকার বাসিন্দাদের অভিযোগ, দুবরাজপুর ব্লক প্রশাসন সহ নানা মহলে জানিয়েও সুরাহা হয়নি। বাধ্য হয়ে গ্রামবাসীরা নিজেদের চলার পথ যতটা সম্ভব মেরামত করে নেন। এখন সাইকেল, বাইক সেতুর দু’দিকের রাস্তা দিয়ে কোনওরকমে যেতে পারলেও টোটো পার করার সময় যাত্রীদের ওইটুকু রাস্তা হেঁটে পেরোতে হচ্ছে। ধরমপুর গ্রাম থেকে দুবরাজপুর শহরে আসার এটাই প্রধান রাস্তা। সেটির বেহাল দশার জন্য এখনও ওই গ্রামে কোনও বড় গাড়ি ঢুকতে পারে না।
কয়েকমাস ধরে রাস্তাটি বেহাল থাকায় ধরমপুরের পাশাপাশি মদনপুর, ডোমনাই, বাহাদুরপুর সহ বেশ কয়েকটি গ্রামের মানুষ সমস্যায় পড়েছেন। তাঁরা এই রাস্তা দিয়ে দুবরাজপুর শহরে স্কুল-কলেজ, বাজার, অফিস-আদালতে যান। গ্রামবাসীদের দাবি, শাল নদী এমনিতে ছোট হলেও বর্ষায় ভয়ঙ্কর রূপ নেয়। নিচু সেতুর উপর জল উঠে পড়ে। সেজন্য সেতুর দু’ধারের রাস্তা ঢালাই করার বিষয়ে পঞ্চায়েতের কাছে আবেদন করেছিলেন তাঁরা। কিন্তু রাস্তা ঢালাইয়ের বদলে পিচ দেওয়ায় সমস্যা দেখা দিয়েছে। বর্ষাকালেই সেতুর দু’ধারের রাস্তা ভেঙে গিয়েছে। রাস্তাটি মেরামত করা দরকার।