যে কোনও কাজকর্মে সকালের দিকে বিশেষ উন্নতির যোগ। বিকেলের দিকে অবশ্য কিছু বাধা আসতে পারে। ... বিশদ
ঘটনাটি ঘটে আজ, মঙ্গলবার কাটোয়ার গাঁফুলিয়া গ্রামের পশ্চিমপাড়া অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। এদিন সকাল থেকে চলছিল পাড়ার এক ‘দাদু’-র শ্রাদ্ধানুষ্ঠানের রান্না। এমনকী, এখানে ৬০০ জনের খাওয়া দাওয়ারও আয়োজন করা হয়েছিল। ভোর হতে না হতেই শুরু হয়ে গিয়েছিল তোড়জোড়। গ্যাস জ্বালিয়ে ওভেনে চড়েছিল রান্নার ব্যাঞ্জন। এদিকে, স্কুলের সময় হওয়ায় ধীরে ধীরে পড়ুয়ারাও আসতে শুরু করেছিল স্কুলে। এসব দেখে ক্ষুব্ধ হন অভিভাবকরাও।
একদিকে চলবে স্কুলের ক্লাস, আর অন্য দিকে চলবে রান্না। এটাই বোধহয় ঠিক করেছিলেন স্কুলের প্রধান শিক্ষক। তবে এলাকাবাসীদের চাপের কাছে শেষমেশ নতি স্বীকার করেন তিনি। জানান, তাঁর ভুল হয়ে গিয়েছে। আগামী দিনে এমনটা আর হবে না। শুধু রান্নাবান্নাই নয়, ছোটো পড়ুয়াদের দিয়েই ভোজের জায়গা ঝাঁটও দেওয়ানো হয় বলেও অভিযোগ উঠেছে। এবিষয়ে দাঁইহাট চক্রের স্কুল পরিদর্শক বলেন, এটা করা যায় না। আমি খোঁজ নিয়ে দেখছি।