পত্নীর স্বাস্থ্যহানিতে চিন্তা বৃদ্ধি। পারিবারিক ক্ষেত্রে আত্মীয়দের সঙ্গে সম্পর্কে শীতলতা। কাজকর্মে উন্নতি ও আয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে কাটোয়ায় ডিসিআরসি থেকে প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে কাজ করেছেন বহু ডেকরেটর কর্মী। অনেকে হোটেলও করেছিলেন। কোনও ডেকোরেটর প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের প্যান্ডেল তৈরি করেছেন। কেউ আবার ভোটের কর্মীদের খাবার, টিফিন, পানীয় জল সরবরাহ করেছেন। তাঁদের লক্ষ লক্ষ টাকা বিল বকেয়া হয়ে পড়ে রয়েছে৷ কারও বিল ৩৬ লক্ষ তো কারও বিল ১৪ লক্ষ টাকা। চার বছর ধরে তাঁরা কাটোয়া মহকুমা শাসকের দপ্তরে বাব বার তাগাদা দিয়েও বিল পাননি। তাই এদিন কাটোয়া মহকুমা শাসকের দপ্তরে ছেলে বৃদ্ধা মা ও স্ত্রীকে নিয়ে বিক্ষোভ দেখাচ্ছেন তাঁরা। তাঁরা ২০০ টাকা চাইছেন এসডিও এর কাছে বিষ খাবেন বলে।
ডেকোরেটর ব্যবসায়ী বৃন্দাবন ঘোষ বলেন, ২০২১ সালে কাটোয়া কলেজে, কেতুগ্রাম, মঙ্গলকোট তিন বিধানসভার স্ট্রংরুমে কাজ করেছি। ১৪ লক্ষ ৫০ হাজার টাকার বিল বকেয়া রয়েছে। বার বার আবেদন করেও কাটোয়া মহকুমা শাসক বিলের টাকা পেমেন্ট করেননি। আমার পরিবার রয়েছে। অনুভব বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, আমার ৩৬ লক্ষ টাকা বিল বকেয়া রয়েছে। অলোক দত্ত বলেন, আমার খাবার বিল বকেয়া রয়েছে ১৯ লক্ষ টাকা। আমার বাবার ক্যান্সার ধরা পড়েছে। চিকিৎসার খরচ জোগাতে পারছি না। মহকুমা শাসকের দপ্তরে বকেয়া বিল চাইতে গেলেই আমাদের চরম দুর্ব্যবহার করে তাড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। পরবর্তীকালে ভোট এলে আমরা আর কাজ করব না। যদিও কাটোয়ার মহকুমা শাসক অহিনসা জৈইন বলেন, আমি এ নিয়ে কোনও মন্তব্য করব না।