প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
যদিও সুজয়বাবু বলেন, আসলে জেলা সভাপতি প্রার্থী হওয়ায় জেলার সব স্তরের নেতৃত্ব এখানে এসে কাজ করতে চাইছেন। তাই এই সব নেতাকে বিভিন্ন ওয়ার্ডের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আরও কয়েক জনকে দেওয়া হবে। তাঁরা ওয়ার্ড সভাপতি, কাউন্সিলার সহ স্থানীয় নেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে প্রচার করবেন। সবাইকে সঙ্গে নিয়ে এলাকায় ঘুরে ঘুরে প্রচার সারবেন।
নির্বাচন কমিটির চেয়ারম্যান তথা বিধায়ক দীনেন রায় বলেন, এর সঙ্গে লোকসভা ভোটের ফলাফলের কোনও সম্পর্ক নেই। বিভিন্ন ওয়ার্ডে কর্মীদের গাইড করার জন্য বিভিন্ন ব্লকের নেতাদের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। ঠিক মতো প্রচারের কাজ হচ্ছে কি না, তাঁরা দেখবেন। যেহেতু অন্য কোথাও ভোট নেই, তাই প্রচারে জোর দেওয়ার জন্য সবাইকে কাজে লাগানো হচ্ছে।
প্রসঙ্গত এর আগে খড়্গপুর বিধানসভার উপ নির্বাচনে এই পদ্ধতিকে কাজে লাগিয়েছিল দল। সেখানেও বেশির ভাগ ওয়ার্ডে দল বিজেপির চেয়ে পিছিয়ে ছিল। আর গোষ্ঠী বিরোধতো সঙ্গী ছিলই। বিজেপি বিধায়ক দিলীপ ঘোষের ছেড়ে যাওয়া আসনে ভোট ছিল। প্রার্থী হয়েছিলেন খড়্গপুর পুরসভার চেয়ারম্যান প্রদীপ সরকার। সেই ভোটে মেদিনীপুর শহর সহ বিভিন্ন ব্লকের নেতাদের এক একটি ওয়ার্ডের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। যে সব ওয়ার্ডে দল বেশি দুর্বল ছিল, সেই সব ওয়ার্ডে একাধিক নেতৃত্বকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। প্রায় এক মাস ধরে তাঁরা খড়্গপুরে পড়েছিলেন। তাতে দল আশানুরূপ ফল পায়। উপ নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী জয়লাভও করে। এখানেও সেই একই পদ্ধতি নেওয়া হয়েছে।