প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
এলাকার ধর্মীয় বিষয়টির কথা মাথায় রেখে শ্যামাপুজো শুরু হয়। মন্দির প্রতিষ্ঠার পর এলাকায় এই পুজো কার্যত উৎসবের চেহারা নিয়েছে। অগ্রগামীর সম্পাদক সুদীপ ভট্টাচার্য বলেন, পুরসভার চেয়ারম্যান পর্ণা ঘোষ ও তাঁর স্বামী তথা জেলা তৃণমূল কোর কমিটির অন্যতম সদস্য সুদীপ্ত ঘোষ এই পুজোর মূল উদ্যোক্তা। তাঁদের তত্ত্বাবধানে ক্লাবের বাকি সদস্যরা যাবতীয় আয়োজন করেন। বুধবারই এই পুজোর সূচনা হয়েছে। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মন্ত্রী ছাড়াও বোলপুরের অ্যাডিশনাল পুলিস সুপার রাণা মুখোপাধ্যায়, ভারত সেবাশ্রম সঙ্ঘের শান্তি মহারাজ সহ অন্যান্যরা। বৃহস্পতিবার পুজোর পাশাপাশি ঘট নিয়ে পাড়া পরিক্রমা হয়। মূলত এলাকার গৃহবধূরা এই শোভাযাত্রায় অংশগ্রহণ করেন। সভাপতি প্রভাতকুসুম চৌধুরী বলেন, পুজোর পাশাপাশি চারদিন ধরেই বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ও প্রতিযোগিতামূলক অনুষ্ঠান চলে। বসে আঁকো, আবৃত্তি, রবীন্দ্রসঙ্গীত, ক্যুইজ, বিতর্ক, হাঁড়িভাঙা প্রভৃতি প্রতিযোগিতা আয়োজন করে এলাকার সকলের মনোরঞ্জন করা হয়। এবছর এলাকার গৃহবধূদের অভিনীত নাটকও মঞ্চস্থ হবে। চেয়ারম্যান বলেন, সারা বছর পুরসভার দায়িত্ব ও রাজনৈতিক কর্মসূচি নিয়ে ব্যস্ত থাকলেও শ্যামাপুজো ও দীপাবলি উৎসব উপলক্ষ্যে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে থাকি। এইসময় এলাকাবাসীর সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে পুজো ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করি। শ্যামামায়ের আরাধনা উপলক্ষ্যে উৎসবের চারদিন এলাকা কার্যত চাঁদের হাটে পরিণত হয়।