প্রায় সম্পূর্ণ কাজে আকস্মিক বিঘ্ন আসতে পারে। কর্মে অধিক পরিশ্রমে স্বাস্থ্যহানির আশঙ্কা। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, বর্ধমান থানা এলাকায় বছর ষোলোর ওই ছাত্রীর বাড়ি। সে ওই কোচিং সেন্টারেই পড়ে। ছাত্রীর বাবার অভিযোগ, তাঁর মেয়ের সঙ্গে অভিযুক্ত শিক্ষক দুর্ব্যবহার করে। কয়েকবার ফ্ল্যাটে নিয়ে গিয়ে তাঁর মেয়েকে ধর্ষণ করে। চলতি বছরের মে মাসে ছাত্রীর সঙ্গে প্রথম ঘটনাটি ঘটে। এ বছরের আগস্ট মাসে আবার ছাত্রীর সঙ্গে এ ধরনের ঘটনা ঘটে। ছাত্রী বুধবার ঘটনার কথা তার পরিবারের লোকজনকে জানায়।
এরপরই বেশকিছু লোকজন নিয়ে বুধবার বিকেলে কোচিং সেন্টারে হানা দেন ছাত্রীর পরিবারের লোকজন। কোচিং সেন্টারে ব্যাপক গণ্ডগোলের সৃষ্টি হয়। অভিযুক্ত শিক্ষককে সেখানে মারধর করা হয় বলে অভিযোগ। গণ্ডগোলের খবর পেয়ে মহিলা থানার পুলিস ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি সামাল দেয়। অভিযুক্ত শিক্ষককে থানায় নিয়ে আসা হয়। ছাত্রীর বাবার দাবি, তাঁর মেয়ে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছে এবং তার চিকিৎসা চলছে।
অঙ্কের শিক্ষকের বিরুদ্ধে এ ধরনের গুরুতর অভিযোগ উঠলেও তা মানতে নারাজ সেখানকার অনেক পড়ুয়া ও তাদের অভিভাবক। ঘটনার দিন সন্ধ্যায় অনেক অভিভাবক থানার সামনে হাজির হন। শিক্ষককে ফাঁসানো হয়েছে বলে দাবি করেন তাঁরা। এদিন আদালত চত্বরেও বহু অভিভাবক হাজির হন। আইনি লড়াইয়ে শিক্ষকের পাশে থাকবেন বলে জানিয়েছেন তাঁরা।