সপরিবারে তীর্থ ভ্রমণের সম্ভাবনা, ৪৫ ঊর্ধ্বে যাঁদের সুগার ও প্রেশার আছে তাঁরা একটু বেশি সতর্ক ... বিশদ
জঙ্গিপুরের পূর্ত দপ্তরের(সড়ক) অ্যাসিস্ট্যান্ট ইঞ্জিনিয়ার রাজদীপ সাহা বলেন, প্রতি বছরই সেতুর অবস্থা পরীক্ষা করা হয়। তাই এটি একটি রুটিনমাফিক সেতুর স্বাস্থ্য পরীক্ষা। কংক্রিট, স্ল্যাব, হ্যামার ও বিয়ারিং টেস্ট সহ বেশ কিছু বিষয় পরীক্ষা করা হচ্ছে। রিপোর্ট পেতে সময় লাগবে। প্রসঙ্গত, জঙ্গিপুরবাসীর দীর্ঘদিনের দাবি মেনে ২০০১ সালে সেতুটি নির্মিত হয়। ফলে ওমরপুর ১২ নম্বর জাতীয় সড়ক এবং লালগোলা রাজ্য সড়কের সঙ্গে যোগাযোগের ফলে লালগোলা ও জেলা সদর বহরমপুরে যাওয়ার সুবিধা হয়। প্রতিদিন এই সেতু দিয়ে কয়েক হাজার মানুষ ও হাজারের বেশি ভারী যানবাহন চলাচল করে। ২০১৩ সালের ডিসেম্বরে গভীর রাতে সেতুর নীচে অবৈধভাবে গজিয়ে ওঠা দোকানে আগুন লাগায় পূর্ব দিকের অংশের তিনটি পিলারের বিয়ারিং ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ফলে সেইসময় পূর্ত দপ্তর সেতুটি বিপজ্জনক ঘোষণা করে ভারী যান চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করে। ২০১৪ সালে সেতুর সংস্কার করাও হয়। তারপর থেকে প্রায় প্রতিবছরই ব্রিজের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করে পূর্তদপ্তর। এ ব্যাপারে জঙ্গিপুর পুরসভার চেয়ারম্যান মহম্মদ মফিজুল ইসলাম বলেন, পূর্ত দপ্তরের আধিকারিকরা দেখছেন। যাতে কোনও ত্রুটি থাকলে দুর্ঘটনা ঘটার আগেই তা সারিয়ে দেওয়া যায়।