কাজকর্মের ক্ষেত্রে দিনটি বিশেষ শুভ। নতুন যোগাযোগ ও উপার্জন বৃদ্ধির ক্ষেত্র প্রস্তুত হতে পারে। বিদ্যায় ... বিশদ
পুজো কমিটি সূত্রে জানা গিয়েছে, ১৯০৫ সালে খেজুর, তাল পাতার ছাউনি দেওয়া মন্দিরে পুজো হয়। ১৯৫২ সালে মায়ের মন্দির প্রতিষ্ঠা হয়। পরে ২০০৫ সালে পুরনো মন্দির ভেঙে নতুন মন্দির তৈরি করা হয়েছে। বামুনবাদ, রাহেডডি, সিদপুর, তোলডি, গুড়গুড়িয়া প্রভৃতি ১৬টি গ্রামের হিন্দু-মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ উৎসবে শামিল হয়। ২০০৮ থেকে ’১২ সাল পর্যন্ত একজন মুসলিম সম্প্রদায়ের ব্যক্তি পুজো কমিটির সভাপতি ছিলেন। বর্তমানে মুখ্যমন্ত্রী পুজোর উদ্বোধন করেন। সরকারি অনুদানও পায় পুজো কমিটি।
পুজো কমিটির যুগ্ম সম্পাদক অশোক গুপ্ত, স্বপন কৈবর্ত্য বলেন, এখানে শাক্ত মতে পুজো হয়। মায়ের নিজস্ব দেবত্র সম্পত্তি রয়েছে। সেখান থেকে পুজোর কিছু টাকা আসে। পাশাপাশি এলাকার মানুষ অনুদান দিয়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেন। এলাকাবাসীর কথা ভেবে সরকারি একটি কমিউনিটি হল তৈরি হচ্ছে। আমাদের দুর্গাপুজো কমিটির তরফে কমিউনিটি হল করার জন্য জমি দেওয়া হয়েছে।
সভাপতি মথুর রায় বলেন, রথযাত্রার দিনই মায়ের প্রতিমায় মাটি দেওয়া হয়। প্রতিদিন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হচ্ছে। বৃহস্পতিবার এলাকার কুমারী মেয়েরা পুকুর থেকে ঘটে করে জল আনবে। ১০৮ জন কুমারী মেয়েকে শাড়ি দেওয়া হবে। সদস্যদের মধ্যে বলরাম স্বর্ণকার, নির্মল কৈবর্ত্য গোপাল কৈবর্ত্য, গদাধর দে বলেন, দুবড়া দুর্গামন্দির ষোলাআনা কমিটিতে সকলে উৎসবের আনন্দে মেতে ওঠে। এখানে সবচেয়ে আকর্ষণ হল দশমীর সিঁদুর খেলা।