কাজকর্মের ক্ষেত্রে দিনটি বিশেষ শুভ। নতুন যোগাযোগ ও উপার্জন বৃদ্ধির ক্ষেত্র প্রস্তুত হতে পারে। বিদ্যায় ... বিশদ
শনিবার রাতেও কৃষ্ণনগর, তেহট্ট, রানাঘাট সহ বিভিন্ন জায়গায় শপিং মল, ছোটবড় জামাকাপড়ের দোকানগুলোতে উৎসব প্রিয় জনতার ভালোই ভিড় ছিল। রবিবার সারাদিন সেই ছবির পুনরাবৃত্তি হয়েছে। ভিড় সামলাতে রাস্তাতেও পুলিস মোতায়েন করতে হয়েছে বিভিন্ন জায়গায়। কৃষ্ণনগর শহরে সন্ধে থেকেই পোস্ট অফিস মোড়, ফোয়ারার মোড়ে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে শুরু করে পুলিস। মানুষের ঢল সামাল দিতে পুলিসকে হিমশিম খেতে হয়। অনেক শপিংমলেই দেখা গিয়েছে মাইকিং করতে।
কৃষ্ণনগর বউবাজার চত্বরে দু’টি বড় শপিংমল রয়েছে। দু’টিই ছিল প্যাকড আপ। একইভাবে কৃষ্ণনগর শহরের পোস্ট অফিস মোড়ে অনেকগুলো শপিং মল, বড় শাড়ির দোকান রয়েছে। সেখানেও ভিড়ের জন্য যানজট তৈরি হয়।
তেহট্ট থেকে প্রেমিকাকে নিয়ে শপিং করতে এসেছিলেন রঞ্জিত প্রামানিক। তিনি বলেন, অফিসের ছুটি না পাওয়ার কারণে পুজোর কেনাকাটা হয়নি। গত শনিবার থেকে ছুটি পড়েছে। তাই দু’ দিন ধরে চুটিয়ে শপিং করছি।
নবদ্বীপে রবিবার সকাল থেকে দোকানগুলিতে ভিড় উপচে পড়েছিল। ছুটির দিন অনেকেই কেনাকাটার ফাঁকে হোটেলে পরিবার নিয়ে খাওয়া দাওয়া সেরে নেন। ব্যবসায়ী প্রধান এলাকা রাধাবাজারের ছোটবড় সব দোকানে ভিড় করেছিলেন ক্রেতারা। শাড়ি থেকে রেডিমেড পোশাক, জুতোর দোকানগুলিতে ভিড় দেখা গিয়েছে। এদিন সন্ধ্যার পর নবদ্বীপের বিভিন্ন রাস্তা বাজার রোড, পোড়ামাতলা, ঢপওয়ালির মোড়, রাজাবাজারে ভিড়ের কারণে ট্রাফিক নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খেতে দেখা গেল পুলিস কর্মীদের। অনেক রাস্তা নো এন্ট্রি করে দেওয়া হয়। (কৃষ্ণনগরের একটি দোকানে কেনাকাটা।- নিজস্ব চিত্র)