মাতৃসূত্রে বিপুল অঙ্কে বিত্তলাভ হতে পারে। কর্ম ও ব্যবসায় ক্রমোন্নতি। ঈশ্বর চিন্তায় মনে শান্তিলাভ। ... বিশদ
জেলা তৃণমূলের সভাপতি দুলাল মুর্মু বলেন, দারুণ ভোট হয়েছে। মানুষ শান্তিপূর্ণভাবে ভোট দিয়েছে। উন্নয়নের পক্ষেই রায় দিয়েছেন তাঁরা।
এদিন সকাল থেকে ঝাড়গ্রাম, বিনপুর, বেলপাহাড়ী ব্লক সহ প্রতিটা ব্লকে উৎসবের মেজাজে ভোট শুরু হয়। রাস্তায় তৃণমূল ও সিপিএম নেতৃত্বের দেখা মিললেও বিজেপির কোনও জেলাস্তরের নেতাকে দেখা যায়নি। বেলপাহাড়ীর বিভিন্ন এলাকায় গিয়ে এই ছবি ধরা পড়েছে। সেখানে শুধু তৃণমূল ও সিপিএম নেতৃত্ব ক্যাম্প অফিস থেকে ভোট পরিচালনা করেছে। বিজেপি কর্মীরা ইতিউতি ঘুরলেও বুথক্যাম্প ছিল না। আমলাশোল গ্রামে তৃণমূলের ক্যাম্প থেকে দেওয়া হচ্ছিল মুড়ি-ছোলা। সেখানেই বিজেপির কর্মীদের মাংস ও খিচুড়ি রান্না করতে দেখা গেল। যদিও আমলাশোল বুথে গিয়ে দেখা মিলল না কোনও বিজেপি এজেন্টের। বিজেপির বেলপাহাড়ী মণ্ডলের এক সদস্য বলেন, দলের তরফে কোনও সহযোগিতা পাইনি। কীভাবে এজেন্ট থাকবে? এক টাকাও দেয়নি নেতৃত্ব। নিজেদের টাকা খরচ করে মাংস ও খিচুড়ি মানুষকে খাওয়ালাম। ঝাড়গ্রামের গড়শালবনী এলাকার বাসিন্দা বিকাশ মাহাত বললেন, খুবই শান্তিপূর্ণভাবে ভোট হয়েছে। মডেল বুথগুলিকে দেখে প্রথমে ভেবেছিলাম, বিয়েবাড়ি। খুব সুন্দর করে সেগুলি সাজানো হয়েছিল। ভোট দিয়ে ভালো লাগলো। গোপীবল্লভপুর-১ ও ২ ও নয়াগ্রাম ব্লকেও সুষ্ঠভাবে ভোট হয়েছে। সিপিএমের জেলা সম্পাদক প্রদীপ সরকার বলেন, জেলায় কোনও অশান্তির খবর পাইনি। আশা করা যায়, জনগণ ঠিকভাবে ভোট দিতে পেরেছে। তবে গড়বেতা, শালবনী এলাকায় বিক্ষিপ্ত ঘটনা ঘটেছে। জেলায় ভোট নিয়ে আমরা খুশি। বিজেপির জেলা সম্পাদক দীনবন্ধু কর্মকার বলেন, জেলায় এখনও পর্যন্ত ভোট শান্তিপূর্ণভাবেই হয়েছে। মানুষ ভোট দিতে পেরেছেন। কিন্তু গড়বেতায় আমাদের প্রার্থীর উপর আক্রমণ করা হয়েছে। এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করছি।